পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


বিজয়পুর
নেত্রকোণা >>  দূর্গাপুর

নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে দুর্গাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় গারো পাহাড়ের পাদদেশে বিজয়পুর নামক স্থানটি রয়েছে। সীমানার অপরপাশে ভারতের মেঘালয় রাজ্য। মেঘালয়ের পাহাড় থেকে উৎপত্তি সুমেশ্বরী নদী এই বিজয়পুরের পাশ দিয়ে বয়ে চলছে। চায়না ক্লে বা সাদা মাটি যা চীনামাটির তৈজসপত্র তৈরিতে প্রাধান উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তা এই বিজয়পুর থেকেই মূলত সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। এ অঞ্চলটি চায়না ক্লে এর জন্য বিখ্যাত। এই সাদা মাটির পাহাড়ের পাদদেশে পানি দেখতে অনেকটা গোলাপি রঙের মত। যা পর্যটকদের বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করে। বাংলাদেশের খনিজ সম্পদগুলোর মধ্যে এটিই বৃহৎ সাদা মাটির খনিজ সম্ভার। এখানে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় টিলা আকৃতির পাহাড় দেখতে পাওয়া যাবে। সাদা মাটির ভাণ্ডার এই স্থানটিতে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ হলো এখানকার রঙবেরঙের পাহাড়। পাহাড়গুলোর মাটি গোলাপি, সাদা, খয়েরী, নীলসহ বিভিন্ন রঙের। এগুলো প্রকৃতিক ভাবেই সৃষ্টি। মনে হবে কোন চিত্রশিল্পী নিপুন হাতে পাহারগুলো রঙ করে রেখেছে। ১৯৫৭ সাল থেকেই এখান হতে সাদা মাটি সংগ্রহ করা হচ্ছে। ১৯৬০ সালে কোহিনূর এলুমিনিয়াম ওয়ার্কস নামের একটি প্রতিষ্ঠান এখান থেকে সাদা মাটি সংগ্রহ করতে শুরু করে। পরবর্তীতে বিসিআইসি সহ বেশ কয়েকটি কোম্পানি এখান থেকে সাদামাটি সংগ্রহ করছে। তবে এই স্থানটি স্থানীয়দের নিকট কোহিনূর পাহাড় নামেই বেশি পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

লেংগুরা টিলা
নেত্রকোণা >>  কলমাকান্দা

সমতল অঞ্চলে পাহাড়-নদী আর সবুজের এক অপূর্ব দৃশ্যপট তৈরি করেছে কলমাকান্দা উপজেলায় অবস্থিত লেংগুরা টিলাটি। ভারতীয় সীমানায় অবস্থিত এই টিলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গনেশ্বরী নামক একটি নদী। প্রকৃতিই নয় মুগ্ধ করবে এখানে বসবাসরত আদিবাসী হাজং এবং গারোদের জীবনাচারও। লেংগুরা টিলাটি কলমাকান্দা উপজেলার অন্যতম পর্যটন স্পট। পর্যটকদের জন্য এখানে বসার ব্যবস্থা করা আছে। এখানে দাঁড়িয়ে উপভোগ করতে পারবেন ভারতীয় অংশের প্রাকৃতিক দৃশ্য। পিকনিক করার জন্যও এটি একটি জনপ্রিয় স্পট। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

জীবন নগর
বান্দরবান >>  থানছি

বান্দরবন থেকে প্রায় ৫২ কিলোমিটার দূরে জীবন নগর স্থানটি রয়েছে। নীলগিরিতে আসলে সেখান থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরেই জীবন নগর। মেঘের রাজ্যে কিছুক্ষন সময় কাটাতে চাইলে এই স্থানটিও আপনার জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান হতে পারে। শীতকালে ঘন কুয়াশার মাঝে সূর্যের আলো উপভোগ করতে পারবেন এখানে। এই স্থানটির কিছু দূরে রয়েছে একটি প্রাকৃতিক ঝর্ণা। এই ঝর্ণা দেখতে চাইলে আপনাকে জীবন নগর থেকে আরও ৩ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে। শুধুমাত্র মেঘের কিংবা কুয়াশার দেশের জন্য পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় একটি স্থান এটি নয়, পাহাড়ে বসবাসরত মানুষের জীবন বৈচিত্র আর সরলতা, সহযোগিতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নাফাখুম জলপ্রপাতঃ
বান্দরবান >>  থানছি

বান্দরবনের থানচি উপজেলায় রয়েছে এই নাফাখুম জলপ্রপাতটি। থানচির মারমা অধ্যুষিত এলাকা রেমাক্রি গ্রামে এই নাফাখুম ঝর্ণাধারাটি রয়েছে। ঝর্ণাটির উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট। পর্যটকদের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এই নাফাখুম ঝর্ণাটি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নীলগিরি
বান্দরবান >>  থানছি

মেঘের রাজ্যে ঘুরে আসতে চাইলে, মেঘের সাথে ছবি উঠাতে চাইলে আপনার সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান এই নীলগিরি। বান্দরবন থেকে চিম্বুক হয়ে যেতে হবে এই নীলগিরিতে। বান্দরবন থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৪৭ কিলোমিটার। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এই স্থানটির উচ্চতা প্রায় ৩ হাজার ১শত ফুট। বর্ষা কালে এখানে মেঘ এসে ভিজিয়ে দিয়ে যাবে আপনাকে। অনেকেই তাই এই স্পটটিকে মেঘের রাজ্য বলে অভিহিত করে। এখানে থাকার জন্য কয়েকটি সুদৃশ্য কটেজ আছে। রয়েছে একটি রেস্টুরেন্ট। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এগুলো। এই স্পটটিতে যাওয়ার পথে পাহাড়ি উঁচু নিচু আঁকাবাঁকা পথ আপনাকে মুগ্ধ করবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

আমিয়াখুম ও সাতভাইখুম ঝর্ণা
বান্দরবান >>  থানছি

এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের জন্য অতি পছন্দের স্থান হতে পাবে এই আমিয়াখুম ও সাতভাইখুম ঝর্ণা স্পট। বান্দরবন জেলার থানচি উপজেলায় আছে এই ঝর্ণাধারা দুটি। এখানে যেতে হলে পাহাড় উঠানামা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হবে। পাহাড়ি বনের ভেতর দিয়েও যেতে হবে। পথে পড়বে পাথুরে নদী। সেই সঙ্গে আছে পাহাড়ি বন্য প্রাণী আর বিষাক্ত সাপের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা। থাকতে হবে প্রচুর হাঁটার অভ্যাস। সঙ্গে অবশ্যই একজন স্থানীয় গাইড তো থাকতেই হবে। এই দুটি ঝর্ণাধারা দেখতে চাইলে ৪ থেকে ৫ দিন হাতে সময় নিয়ে যাওয়াই ভাল হবে। উপভোগ করতে পারবেন পাহাড়ি সৌন্দর্যের সবটুকুই। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

উপবন লেক
বান্দরবান >>  নাইক্ষ্যংড়ি

বান্দরবন জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরে অবস্থিত একটি কৃত্রিম লেক এই উপবন লেকটি। পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় একটি স্পট এই লেকটি। শীত মৌসুমে পিকনিকের জন্য দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ভ্রমনে আসেন অনেকেই। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নীলাচল
বান্দরবান >>  বান্দরবান সদর

বান্দরবন শহরের সচেয়ে কাছাকাছি উঁচু পাহাড় এই নীলাচল। শহর থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এই নীলাচল স্পটটি। এখান থেকে উপভোগ করতে পারবেন প্রায় পুরো বান্দরবন শহরটি এবং এর আশেপাশের পাহাড় আর পাহাড়ি প্রকৃতি। রাতে এই স্থান থেকে বান্দরবন শহরটাকে আরো সুন্দর দেখায়। শহর জুড়ে রাতের বৈদ্যুতিক আলোগুলো যেন জ্বলমল করে। রয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার। অনেকেই এই স্থানটিকে বাংলার দার্জিলিং হিসেবে অভিহিত করে। মাঝে মাঝে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ দেখা যায় এখানে। এখানে আসার জন্য আপনি গাড়ি ভাড়া করতে পারেন। আর যদি পাহাড়ের উঁচু নিচু পথে হেঁটে যেতে চান, তবে হেঁটে যেতে পারেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

প্রান্তিক লেক
বান্দরবান >>  বান্দরবান সদর

বান্দরবন শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে বান্দরবন-কেরানীহাট সড়কের পাশে হলদিয়া নামক স্থানে এই লেকটি রয়েছে। বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে রয়েছে এই লেকটি। লেকটির চারপাশে পাহাড়ি গাছগাছালিতে ভরপুর। বান্দরবন শহর থেকে লোকাল বাস কিংবা রিজার্ভ গাড়িতে যেতে পারবেন এই স্থানটিতে। শীত মৌসুমে এখানে প্রচুর পর্যটকদের আগমন ঘটে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মেঘলা পর্যটন
বান্দরবান >>  বান্দরবান সদর

বান্দরবন শহর থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই মেঘলা পর্যটন স্পটটি। বান্দরবন শহরে প্রবেশের পথেই রাস্তার পাশেই এই স্পটটি। এখানে বাঁধ নির্মাণ করে কৃত্রিম হ্রদের সৃষ্টি করা হয়েছে। রয়েছে ক্যাবল কার। এই ক্যাবল কারে করে হ্রদের উপর দিয়ে একপাশ হতে অপর পাশ পর্যন্ত ঘুরতে পারবেন। এক নজরে উপভোগ করতে পারবেন স্পটটির সৌন্দর্য। হ্রদের উপর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি ঝুলন্ত ব্রিজের। হ্রদে যদি ঘুরতে চান, এর জন্য প্যাডেল বোটের ব্যবস্থা আছে। এছাড়াও এই বিনোদন স্পটটিতে রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা, সাফারি পার্ক, শিশু পার্ক। বান্দরবন শহরের খুব কাছেই এই স্পটটি রয়েছে বিধায় এখানে পর্যটকদের ভিড়ও দেখা যায়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

1  2  3  4  5  6  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান