রাণীমাতার দিঘি
ঝিনাইদহ >> কালীগঞ্জ
ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজারে অবস্থিত রাণীমাতার দিঘিটি অতি প্রাচীন একটি দিঘি। রাজা শ্রীরাম এর মাতা এই দিঘিটি খনন করেছিলেন বলে জানা যায়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামরাই দিঘি/ রাণীসাগর/ রাণী দিঘি
ঠাকুরগাঁও >> রাণীশংকৈল
রাণীশংকৈল উপজেলায় কৃত্রিমভাবে তৈরি বিশালাকৃতির দিঘি এই রামরাই দিঘিটি। অনেকটা পর্যটন স্পটের মত করে সাজানো হয়েছে এই দিঘিটি। দিঘির চারপাশের সবুজ গাছের সারি দেখলে মনে হবে এটি একটি ছোট্ট বনাঞ্চল। শীত মৌসুমে অসংখ্য অতিথি পাথির আগমন ঘটে এই দিঘিটি ঘিরে। স্পটটিতে গড়ে তোলা হয়েছে একটি পিকনিক স্পট। পাখির কলরব, সবুজের সমাহার আর বিশাল নীল জলরাশি মুগ্ধ করবে পর্যটকদের। দিঘিটি উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামসাগর দিঘী
দিনাজপুর >> দিনাজপুর সদর
দিনাজপুর জেলা শহর থেকে মাত্র ৭-৮ কিলোমিটার দূরে তাজহাট গ্রামে রয়েছে একটি বিশাল দিঘী দেখতে পাবেন। এটি রামসাগর নামে পরিচিত। ১৭৫০ সালে খননকৃত এ দিঘীটি একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আঁধার। দিঘীটি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০৩০ মিটার এবং প্রস্থে প্রায় ১৯৩ মিটার। এটি বাংলাদেশে মানব সৃষ্ট দিঘীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বৃহৎ দিঘী। ধারনা করা হয়, দিনাজপুরের বিখ্যাত রাজা রামনাথ এই দিঘীটি খনন করেছিলেন। এবং তাঁরই নামানুসারে এই দিঘীর নামকরণ করা হয়েছে। শীত মৌসুমে এখানে পিকনিক করার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসে অসংখ্য পরিবার আর শিক্ষার্থীরা। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে একটি মিনি শিশুপার্ক। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ডিঙ্গাপোতা হাওর
নেত্রকোণা >> মোহনগঞ্জ
বিস্তৃর্ন জলাভুমির ক্ষেত্র হলো হাওর। এই বিস্তৃর্ন জলরাশির কারনে হাওরকে মিনি সাগরও বলা হয়। নৌবিহারের জন্য একটি জনপ্রিয় স্পট হচ্ছে এই হাওর। বিশেষ করে জ্যোৎস্না রাতের নৌবিহার পর্যটকদের নিয়ে যাবে অন্য এক জগতে। জ্যোৎস্না রাতের নৌবিহারের সময় মনে হবে চারদিকের অথৈ পানিতে আকাশের চাঁদটি যেন নেমে এসেছে। এই ধরনের অনুভুতি পেতে পারেন নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজলার ডিঙ্গাপোতা হাওরে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
বিরাট দিঘি/ নীলসাগর
নীলফামারী >> নীলফামারী সদর
নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোবাডাঙ্গা মৌজায় অবস্থিত। এটি নীল সাগর নামে পরিচিত হলেও এর পূর্ব নাম বিরাট দিঘি। রাজা বিরাট অষ্টাদশ শতাব্দীতে এই দিঘিটি খনন করেন। দিঘি এলাকায় প্রবেশ পথে একটি বিশালাকৃতির গেট দেখতে পাবেন। এই গেটটি রাজা বিরাট নির্মাণ করেছিলেন। শীত মৌসুমে এই স্থানটিতে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
দুর্গা সাগর দিঘি/ মাধবপাশা দিঘি
বরিশাল >> বাবুগঞ্জ
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ দিঘি এই দুর্গাসাগর দিঘি। বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশায় দেখতে পাবেন এই বৃহদাকার দিঘিটি। দিঘিটি মাধবপাশা দিঘি নামেও অনেকের কাছে পরিচিত। শীতকালে অতিথি পাখিদের বিচরন পর্যটকদের মুগ্ধ করে। নৌকায় ঘুরে বেড়াতে পারবেন এই দিঘিটিতে। ১৭৮০ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন স্থানীয় রাজা শিব নারায়ন এলাকাবাসীর পানির কষ্ট দূর করার জন্য এই স্থানটিতে এই বিশালাকৃতির দিঘিটি খনন করেছিলেন। তিনি এই দিঘিটির নাম করন করেন দুর্গা সাগর। মতান্তরে রাজা শিব নারায়ন স্ত্রী রানী দুর্গাবতী এই বিশালাকার দিঘিটি খনন করেছিলেন। শীতে পিকনিক করার জন্য দূরদূরান্ত থেকে এখানে ছুটে আসে। দিঘিটির মাঝখানে ছোট্ট একটি দ্বীপের মত ভেসে আছে একখণ্ড ভূখণ্ড। যা এই দিঘিটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। দিঘিটিতে রয়েছে বিশাল একটি পাকা সিঁড়িযুক্ত ঘাট। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামপাল দিঘি
মুন্সীগঞ্জ >> মুন্সীগঞ্জ সদর
মুন্সিগঞ্জ জেলার রামপাল ইউনিয়নের সুখবাসপুর গ্রামে রয়েছে প্রাচীন এই দিঘিটি। জনশ্রুতি আছে, রাজা বল্লাল সেন জনগনের পানীয় কষ্ট দূর করার জন্য এই দিঘিটি নির্মাণ করেছিলেন। কথিত আছে, রাজা বল্লাল সেন একদিন ঘোষণা দেন যে, তার বৃদ্ধ মা এক রাতে যতটুকু হেঁটে যেতে পারবেন, তিনি সেই পরিমান দিঘি খনন করবেন। এই ঘোষণার পর তার বৃদ্ধ মা অনেকদূর হেঁটে চললে রাজা ছলচাতুরি করে তার মা কে থামান। রাজা ভেবেছিলেন বৃদ্ধ মা বেশি দূর যেতে পারবে না। পরে তার মা যতদূর হেঁটে গিয়েছিলেন ততোদূর পর্যন্ত দিঘি খনন করেছিলেন। এবং এই দিঘির নামকরন হয়েছিল রামপাল দিঘি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
হরিশচন্দ্র রাজার দিঘি
মুন্সীগঞ্জ >> মুন্সীগঞ্জ সদর
মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর উপজেলায় হরিশচন্দ্র রাজার দিঘিটি দেখতে পাবেন। এটি একটি রহস্যাবৃত দিঘি। সারা বছর শুকনো থাকলেও মাঘী পূর্ণিমার রাতে অলৌকিকভাবে দিঘিটি পানিতে ভরে যায়। এই দিঘির পাড়ে মাঘী পূর্ণিমার সময় মেলা বসে। এসময় অনেক দর্শনার্থী ও পুন্যার্থীরা এখানে সমাবেত হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
হাইল হাওড় ও বাইক্কা বিল
মৌলভীবাজার >> শ্রীমঙ্গল
বাইক্কা বিল হাইল হাওড় এর পূর্ব দিকের বিশাল এক অংশের নাম। হাইল হাওড়টি মূলত শ্রীমঙ্গলের পাশেই পড়েছে। সিলেটের মৎস্যভাণ্ডার বলে খ্যাত এই হাওড়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে 'লতা-পাতার হাওড়' নামেও পরিচিত। শাপলা আর পদ্মফুল আর বিশাল জলরাশির নয়নাভিরাম দৃশ্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। শীত মৌসুমে এখানে এসে ভিড় জমায় দূর দেশ থেকে আসা অতিথি পাখিরা। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
হাকালুকি হাওড়
মৌলভীবাজার >> কুলাউড়া
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়তনের হাওড় নামে পরিচিত হাকালুকি হাওড়ের একটি অংশ পড়েছে সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, গোপালগঞ্জ উপজেলায়। বাকি অংশ রয়েছে মৌলভীবাজার জেলায়। হাওড়টির বেশি ভাগ অংশই (প্রায় ৭০ ভাগ) রয়েছে এই মৌলভীবাজারে। মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া উপজেলায় বিস্তৃত। হাওড়টিতে প্রায় ২৩৮টি বিল রয়েছে। এই হাওরটি বাংলাদেশের সংরক্ষিত স্বাদু পানির একটি বৃহৎ জলাশয়। শীতকালে হাওরটি অতিথি পাখিদের আগমনে মুখরিত হয়ে উঠে। মূলত এশিয়ার উত্তরাংশের সাইবেরিয়া থেকে এসকল অতিথি পাখিদের আগমন ঘটে। বর্ষার মৌসুমে চারদিকের অথৈই পানি দেখতে মনে হবে এটি যেন একটি সমুদ্র। হাওরটিতে প্রায় ৫শতাধিক প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে এবং এটি শতাধিক প্রজাতির মাছের বিচরণস্থল। হাওরটিতে ঘুরতে চাইলে আপনি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কোন একটি গ্রামে যেতে পাবেন। সেখান থেকে এই হাওরটিতে নৌকাযোগে ঘুরতে পারেন। শুধু কুলাউড়া নয় সিলেটের যে সকল উপজেলায় এই হাওরটির বিস্তৃতি রয়েছে এর যে কোন একটি থেকেও এই হওরে ঘুরতে পাবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন