পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


জেলাঃ মৌলভীবাজার

পরীকুণ্ড ঝর্ণা
মৌলভীবাজার >>  বড়লেখা

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের নিকট রয়েছে এই পরীকুণ্ড ঝর্ণাটি। মাধবকুণ্ডের শিব মন্দিরের উল্টোদিকে একটি বহমান জলধারার পথ বেয়ে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেই দেখতে পাবেন এই ঝর্ণাটির। পর্যটকেরা এই ঝর্ণাধারাটি দেখতে চাইলে পথে সাবধানে চলতে হবে। পাথুরে পথে ঘটতে পাবে নানা বিপদ। শিব মন্দির থেকে এই পরীকুণ্ড ঝর্ণাটি দেখতে যাওয়ার জলধারার পথটি পিচ্ছিল আবার অনেক সময় পানির উচ্চতা মেপে চলতে হতে পারে। তাই হাতে লাঠি জাতীয় কিছু নিয়ে এই পথটি চলা ভাল। প্রায় ১৫-২০ মিনিট হাঁটলে একটি নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে নজরকাড়া একটি ঝর্ণাধারা দেখতে পাবেন। এটিই পরীকুণ্ড ঝর্ণাধারা। প্রায় ১৫০ ফুট উঁচু থেকে এই ঝর্ণাধারার ধারাটি পড়ছে। এখানে একটি খাসিয়া পল্লী রয়েছে। কুণ্ড অর্থ হচ্ছে পুকুরজাতীয় জলাশয়। কথিত আছে, অনেক অনেক পূর্বে অমাবস্যা ও পূর্ণিমা রাতে মাঝে মাঝে এই ঝর্ণাটির জলাধারে পরীরা জলকেলী খেলতো এবং স্নান করত। একারনে এর নাম হয়েছে পরীকুণ্ড। তবে এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা এই ঝর্ণাটির পরিবেশ দেখলে সহজেই অনুমান করতে পারবেন যে, এর অপূর্ব মনোমুগ্ধকর পরিবেশের কারনে এই ঝর্ণাটির নাম পরীকুণ্ড রাখা অযৌক্তিক কিছুই নয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার >>  বড়লেখা

মাধবকুণ্ড ইকোপার্কে এই জলপ্রপাতটি দেখতে পাবেন। মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলা থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতটি। মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৬৮ কিলোমিটার দূরে এই পর্যটন স্পটটির অবস্থান। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত এই মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত। জলপ্রপাতটির উচ্চতা প্রায় ২২০ ফুট। পাথুরে পরিবেশ আর অরণ্য ঘেরা এই স্পটটিতে এসে সকল পর্যটকই জলপ্রপাতের ঝর্ণাধারায় একবার হলেও তাদের গা ভিজিয়ে নেয়। অনেক এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটক এই জলপ্রপাতের উপর উঠে যায়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক
মৌলভীবাজার >>  বড়লেখা

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় দেখতে পাবেন এই ইকোপার্কটি। দেশের প্রথম ইকোপার্ক এটি। বড়লেখা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে এই ইকোপার্কটির অবস্থান। দেশের জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে এই স্পটটি অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্পট। এখানেই দেখতে পাবেন দেশের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত। পাহাড়ি ঝর্ণাধারা, বন সব মিলিয়ে এক অনন্য পর্যটন স্পট এই মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক। ইকোপার্কটিতে বেশ কিছু বন্যপ্রাণীও রয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

শ্রীমঙ্গল উপজেলা
মৌলভীবাজার >>  শ্রীমঙ্গল

বাংলাদেশের চায়ের রাজধানী খ্যাত মৌলভীবাজারের একটি উপজেলা এই শ্রীমঙ্গল। প্রায় দেড় শতাধিক চা বাগান রয়েছে এই উপজেলা জুড়ে। চা বাগানে বেড়াতে আসলে পর্যটকদের মনে হবে চারদিকে যেন সবুজ কার্পেট বিছিয়ে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছে চা বাগানের এই উপজেলাটি। পৃথিবীর ৩টি বড় বড় চা বাগান রয়েছে এই উপজেলায়। এছাড়াও এখানে একটি সরকারী রিজার্ভ বন রয়েছে। স্থানটি শ্যামলি নামে পরিচিত। প্রায় ৭ হাজার একর জুড়ে রয়েছে এই বনটি। শ্রীমঙ্গল উপজেলার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ বিশ্ববিখ্যাত ৭ রঙের চা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর সুনামও রয়েছে। যারা এই শ্রীমঙ্গলে বেড়াতে আসেন তারা এই ৭ রঙের চা খেতে ভুলেন না। এই চা এর বিশেষত্ব হলো এর ৭টি স্তরের স্বাদ ভিন্ন ৭ রকমের। এই ৭ রঙের চা খেতে হলে যেতে হবে ১৪, বর্ডার গার্ড ব্যাটেলিয়ন ক্যান্টিন, কালীঘাট রোডে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

যজ্ঞ কুণ্ডের ধারা
মৌলভীবাজার >>  শ্রীমঙ্গল

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় রয়েছে এই ঝর্ণাধারাটি। শ্রীমঙ্গল শহরের কাছে জাগছড়া চা বাগানে দেখতে পাবেন এই ধারাটি। সবুজের গালিচার মাঝে এই ঝর্ণাধারাটি পর্যটকদের মুগ্ধ করবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

হাইল হাওড় ও বাইক্কা বিল
মৌলভীবাজার >>  শ্রীমঙ্গল

বাইক্কা বিল হাইল হাওড় এর পূর্ব দিকের বিশাল এক অংশের নাম। হাইল হাওড়টি মূলত শ্রীমঙ্গলের পাশেই পড়েছে। সিলেটের মৎস্যভাণ্ডার বলে খ্যাত এই হাওড়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে 'লতা-পাতার হাওড়' নামেও পরিচিত। শাপলা আর পদ্মফুল আর বিশাল জলরাশির নয়নাভিরাম দৃশ্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। শীত মৌসুমে এখানে এসে ভিড় জমায় দূর দেশ থেকে আসা অতিথি পাখিরা। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

সিতেশ দেবের চিড়িয়াখানা
মৌলভীবাজার >>  শ্রীমঙ্গল

১৯৭১ সনে সীতেশ বাবু শ্রীমঙ্গল উপজেলার রামকৃষ্ণ মিশন রোডের নিজ বাড়িতে এই চিরিয়াখানা গড়ে তুলেন। চিত্রল হরিণ, মায়া হরিণ,বনরুই বিভিন্ন বর্ণের খরগোশ, সোনালী খাটাশ, সোনালী কচ্ছপ, ভাল্লুক, লজ্জাবতী বানর, অজগর সাপ, হেমালিয়ান টিয়া, ময়না পাখি, শঙ্খচিল, তোতা, সবুজ ঘুঘু, হরিয়াল ইত্যাদি প্রাণী দেখতে পাবেন এই জাদুঘরে। দেশের একমাত্র সাদা বাঘ দেখতে পাবেন এখানে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

চা জাদুঘর
মৌলভীবাজার >>  শ্রীমঙ্গল

দেশের একমাত্র চা জাদুঘর এটি। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এই জাদুঘরটি। বাংলাদেশে উৎপাদিত চায়ের বিভিন্ন জাত, চা প্রক্রিয়াকরন, চা চাষ সম্পর্কিত বিভিন্ন উপাদান স্থান পেয়েছে এই জাদুঘরটিতে। রয়েছে চা চাষের ইতিহাস জানার সুযোগ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

হামহাম জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টে দেখতে পাবেন এই হামহাম জলপ্রপাতটি। কমলগঞ্জ উপজেলা থেকে এই রিজার্ভ ফরেস্টের দূরত্ব প্রায় ৩৭ কিলোমিটার। অরণ্যের গহীন পথ আর আঁকাবাঁকা, উঁচুনিচু পাহাড়ি পথ বেয়ে দেখতে যেতে হবে এই স্পটটি। জলপ্রপাতটির উচ্চতা প্রায় ১৫০ ফুট। স্থানীয় বাসিন্দাদের নিকট এই ঝর্ণাটি চিতা ঝর্ণা নামে পরিচিত। বনের মধ্য দিয়ে যাওয়ার জন্য আত্মরক্ষার জন্য লাঠি জাতীয় কিছু নিয়ে যাওয়া ভাল। সেই সঙ্গে আছে পাহাড়ি জোঁকের ভয়। প্রতি কদমে তাই সাবধানে চলতে হবে। এবং অবশ্যই একজন স্থানীয় গাইড সঙ্গে নিতে হবে। জলপ্রপাত সংলগ্ন বসবাসকারী উপজাতি ত্রিপুরাদের বৈচিত্র্যময় জীবন, আচারও দেখতে পারবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্ট
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের নিকট এই রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টটি হতে পারে এক অনন্য স্পট। শুধু বন ঘুরে দেখাই নয়, এখানে রয়েছে একটি অনিন্দ্য সুন্দর জলপ্রপাত। রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টটি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। এই বনটি এবং জলপ্রপাত দেখতে হলে একজন স্থানীয় গাইড অবশ্যই সঙ্গে নিতে হবে। পাহাড়ের উঁচুনিচু পথ, পাথুরে বুনোপথ, ঝিরিপথ আর পদে পদে রয়েছে কিছুটা ঝুঁকি। এমনই এক পরিবেশে ভ্রমন পর্যটকদের মনে রোমাঞ্চকর এক অনুভূতি এনে দিবে। পর্যটকদের জন্য এই স্থানটি ভ্রমনের সবচেয়ে ভাল সময় হলো বর্ষাকাল। কারন এই সময়ই এই বনের মাঝে অবস্থিত হামহাম জলপ্রপাতটির পূর্ণ যৌবন থাকে। বনে শুধু হামহাম নয় দেখতে পাওয়া যাবে আরও দেশ কয়েকটি ছোট ছোট ঝর্ণা। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

প্রায় ১২৫০ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার কিছু অংশ জুড়ে রয়েছে এই উদ্যানটি এই বনের ভেতর লাউয়াছাড়াপুঞ্জি এবং মাগুরছড়াপুঞ্জি নামের দুটি গ্রাম রয়েছে। এখানে খাসিয়া নৃগোষ্ঠীর বসবাস। ঘুরে দেখতে পারেন এই গ্রাম দুটি। দেখতে পাবেন খাসিয়া সম্প্রদায়ের জীবন-জীবিকার চিত্র। লাউয়াছাড়া জাতীয় উদ্যানে চাইলে রাতেও থাকতে পারেন। এখানে রয়েছে দুটি ইকো-কটেজ। বিলুপ্ত প্রায় Hoolock hoolock প্রজাতির উল্লুক দেখতে পাবেন এই উদ্যানে। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি একটি মিশ্র চিরহরিৎ বন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মাধবপুর লেক ও চা বাগান
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পাত্রখলা চা বাগানে এই লেকটি দেখতে পাবেন। চা বাগানের সবুজের মাঝে এই লেকটি পর্যটকদের মুগ্ধ করবে। শীতে এখানে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে। পর্যটকরা চাইলে নৌভ্রমন করতে পারবেন এই লেকটিতে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মনিপুরী জাদুঘর ও মনিপুরী পল্লী
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের ছনগাঁও গ্রামে দেখতে পাবেন এই মনিপুরী জাদুঘরটি। মনিপুরী লোক-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এটি। জাদুঘরে মনিপুরী সম্প্রদায়ের ব্যবহৃত আসবারপত্র, পোশাক, সাজসজ্জার অলঙ্কার, বাদ্যযন্ত্র, অস্ত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় উপাদান। ২০০৭ সালে এই জাদুঘরটি। এই সংগ্রহশালাটির প্রতিষ্ঠাতার নাম হামোম তনুবাবু।
মনিপুরী জাদুঘটি দেখা হলে ঘুরতে পারেন এখানকার মনিপুরী পল্লীটি। মনিপুরী সম্প্রদায়ের বৈচিত্র্যময় জীবন-যাপন মুগ্ধ করবে পর্যটকদের। সেই সাথে আছে এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য। এখান থেকে কিনতে পারবেন মনিপুরী সম্প্রদায়ের তৈরি করা কাপড় - মনিপুরী শাল, চাদর, শাড়ী, সেলোয়ার-কামিজ, ব্যাগ, ফতুয়া, পঞ্জাবী ইত্যাদি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ
মৌলভীবাজার >>  কমলগঞ্জ

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে যা সাত বীর শহীদকে দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সন্মানে ভূষিত করা হয়েছে, তাদের একজন হলেন বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান। তিনি ১৯৫৩ ইংরেজী সনের ২ ফেব্রুয়ারী ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার খোরদা খালিশপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২ ফেব্রুয়ারী তৎকালীন সেনাবাহিনীতে সৈনিক হিসেবে যোগদান করেন।
১৯৭১ সনের অক্টোবর মাসের শেষ দিকে মৌলভীবাজার জেলাস্থ কমলগঞ্জ উপজেলার চা বাগানের ধলই সীমান্ত চৌকিতে হানাদার পাকিস্তানী সেনাবাহিনী বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। এই যুদ্ধে তিনি পাকিস্তানী সেনাবাহিনী বাহিনীর প্রায় ভিতরে প্রবেশ করে আক্রমন শুরু করেন। এসময় শত্রুদের পরাস্ত করতে পারলেও পাকিস্তানী সেনাবাহিনী বাহিনীর এক গুলি তার শরীরে এসে বিঁধলে সেখানে তিনি শহীদ হন। বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমানকে প্রতিবেশী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কমলপুর জেলাধীন আমবাসা গ্রামে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে তাঁর দেহাবশেষ দেশে ফিরিয়ে এনে ঢাকাস্থ শহীদ বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে দাফন করা হয়। তার স্মৃতি স্মরনে কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মুরইছড়া জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার >>  কুলাউড়া

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের একোয়ার্ড ফরেস্টের লুতি টিলায় এই পাহাড়ি জলপ্রপাতটি দেখতে পাবেন। মৌলভীবাজার থেকে এই জলপ্রপাতটির দূরত্ব প্রায় ৬৮ কিলোমিটার। এই স্পটটিতে যেতে হলে মৌলভীবাজার থেকে প্রথমে যেতে হবে বারিরবাজারে। সেখান থেকে মুরাইছাড়া বাজার হয়ে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে গেলে একটি ছড়া দেখতে পাবেন। এই ছড়াটি মুড়াইছড়া নামে পরিচিত। এই মুড়াইছড়া থেকে প্রবাহমান পানির বয়ে যাওয়া গতির দিকে প্রায় ১ ঘণ্টা হাঁটলে পৌঁছে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত স্পটটিতে। এখানে দেখতে পাবেন একটি জলপ্রপাতের ঝর্ণাধারা। এটিই মুরাইছড়া জলপ্রপাতের ঝর্ণাধারা। এই ঝর্ণাধারাটি দেখতে যাওয়ার জন্য আপনাকে হাঁটার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। জলধারার পথ দিয়ে হাটার সময় পাথরগুলো পিচ্ছিল থাকতে পারে, তাই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

1  2  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান