শিবছড়ি পাহাড়
খাগড়াছড়ি >> দীঘিনালা
খাগড়াছড়ি জেলার দিঘীনালা থেকে প্রায় ১৬-১৭ কিলোমিটার দূরে দেওয়ান পাহাড় এলাকায় এই শিবছড়ি পাহাড়টি রয়েছে। এই শিবছড়ি পাহাড় দেখতে চাইলে গভীর পাহাড়ি অরণ্য পথ, পাহাড়ি ঝর্ণা, পাহাড়ি নদী, নালা ইত্যাদি পার হয়ে যেতে হবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুটির
খাগড়াছড়ি >> পানছড়ি
খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলায় নির্মিত এই শান্তিপুর অরণ্য কুটির একটি বৌদ্ধ বিহার। এটি দেশের বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার। এখানে দেখতে পাবেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ৪০ ফুট উঁচু গৌতম বৌদ্ধের মূর্তি। প্রায় ৩০০ একর পাহাড়ি ভূমি নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই বিহারটি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
নুনছড়ি দেবতা পুকুর
খাগড়াছড়ি >> মহালছড়ি
খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে মাত্র ৫-৬ কিলোমিটার দূরে খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি সড়কের কোল ঘেঁষে রয়েছে মাইসছড়ি নামের একটি স্থান। এই এলাকার নুনছড়ি নামক একটি জায়গার একটি পাহাড়ের চুড়ায় দেখতে পাবেন এই নুনছড়ি দেবতা পুকুর। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭শ ফুট উঁচুতে এই দেবতা পুকুরটির অবস্থান। প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে এই পুকুরটি। এত উপরে পুকুর সৃষ্টি, সারা বছর পুকুরটির পানির উচ্চতার পরিবর্তন না হওয়া - এ সকল কারনে এই পুকুরটির নাম দেবতা পুকুর হয়েছে বলে প্রচলিত আছে। স্থানীয়দের অনেকের বিশ্বাস, এই পুকুরটি কোন এক দেবতা দ্বারা নিরন্ত্রিত। আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন, এই পুকুরের তলায় অনেক গুপ্তধন লুকায়িত আছে, এসকল গুপ্তধন দেবতা পাহাড়া দিচ্ছেন। এবং এ ধরনার জন্য অনেকেই এই পুকুরটিতে পূজা দিতে আসেন। পুকুরে একটি প্রকাণ্ড পাথর দেখতে পাবেন। প্রচলিত আছে, স্থানীয়দের পানির অভাব দূর করতে স্বয়ং দেবতা এই পুকুরটি খনন করেছিলেন। একারনে এই পুকুরের পানি স্থানীয়দের কাছে পবিত্র পানি। প্রতি বছর চৈত্রসংক্রান্তিতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকেরা পুণ্য লাভের আশায় এখানে আসেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মং সার্কেলের রাজবাড়ি
খাগড়াছড়ি >> মহালছড়ি
খাগড়াছড়ির অন্যতম দর্শনীয় স্থান মানিকছড়ি উপজেলার মং রাজার রাজবাড়ি। মানিকছড়ি উপজেলা মং প্রধানের রাজধানী হিসেবে পরিচিত। রাজবাড়িটি প্রায় ১৫০ বছরের পুরানো। জানা যায়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তৎকালীন রাজা মং প্রুসাই চৌধুরী মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করেছিলেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ভগবান টিলা
খাগড়াছড়ি >> মাটিরাঙ্গা
খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙা উপজেলার তাইন্দং সীমান্তে একটি উঁচু টিলা ভগবান টিলা নামে পরিচিত। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এই টিলাটি প্রায় ১ হাজার ৬০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পাবেন দৃষ্টি জুড়ানো পাহাড়ি সবুজ পরিবেশ। এত উপরে অবস্থিত এই টিলায় রয়েছে একটি সুউচ্চ টাওয়ার । এই টাওয়ারের ওপর দাঁড়ালে নিজেকে ওজন শুন্য মনে হবে। এই টিলা নিয়ে অনেক কল্প কথা আছে। জনশ্রুতি আছে, এই সুউচ্চ টিলার উপর দাঁড়িয়ে ডাক দিকে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও শুনতে পাবেন ! একারনেই এই টিলাটির নামকরণ ভগবান টিলা নামকরণ করা হয়েছে বলে প্রচলিত আছে। আবার, এই পাহাড়ের কোন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুললে, ছবি ছাপানোর পর ছবিগুলোতে কঙ্কাল দেখা যাবে বলেও প্রচলিত আছে। তবে, এই নির্দিষ্ট জায়গাটি কোনটি তার চিহ্নিত আজও হয় নি, এ কারনে এই কথাটির সত্যতা আজও রহস্যময় হিসেবে রয়ে গেছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
আলুটিলা ঝর্ণা / রিছং ঝর্ণা
খাগড়াছড়ি >> মাটিরাঙ্গা
আলুটিলা থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে এই রিছং ঝর্ণাটি দেখতে পাবেন। তবে এই ঝর্ণাটি দেখতে যেতে হলে আপনাকে পাহাড়ি বনের ভেতর দিয়ে পাহাড়ের উঁচু-নিচু পথ বেয়ে যেতে হবে। হাজার ফুট উঁচু থেকে অবিরাম ধারায় নেমে আসছে ঝর্ণাধারাটি। এখানে পাশাপাশি দুটি ঝর্ণা দেখতে পাওয়া যাবে। মন চাইলে ঝর্ণার স্বচ্ছ জলে গা ভিজিয়ে নিতে পারেন। এই ঝর্ণা স্পটটি পর্যটকদের অন্যতম একটি আকর্ষণীয় স্পট। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
আলুটিলা পাহাড় ও পর্যটন কেন্দ্র
খাগড়াছড়ি >> মাটিরাঙ্গা
খাগড়াছড়ি জেলার পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং পরিচিত একটি স্পট। খাগড়াছড়ি শহরে প্রবেশ পথেই দেখতে পাওয়া যাবে এই আকর্ষণীয় স্পটটি। খাগড়াছড়ি শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে এই আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রটির অবস্থান। এক নজরে খাগড়াছড়ি শহরটি দেখতে চাইলে চলে আসতে পাবেন এখানে। শহরের ভবন, পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পাবেন এখান থেকে। সন্ধ্যার পর এখান থেকে শহর দেখলে শহরের বৈদ্যুতিক আলোগুলোকে মনে হবে হাজার হাজার সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বেলে রেখেছে কেউ। আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান হলো পাহাড়ের পাদদেশে রহস্যময় এক সুড়ঙ্গ । সুড়ঙ্গটি প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট। সুড়ঙ্গটিতে প্রবেশ করতে চাইলে মশাল হাতে প্রবেশ করতে হতো। ঘুটঘুটে অন্ধকার এই সুড়ঙ্গের উপর থেকে ঝিরিঝিরি করে পানি পড়ে। সুড়ঙ্গের যতভেতরের দিকে প্রবেশ করবেন, ততই মনে হবে যেন মাটির নিচে পাতালপুরীতে চলে যাচ্ছেন। প্রায় ৩৫০ফুট দৈর্ঘ্যের এই সুড়ঙ্গটিতে অভিযান এক নতুন রোমাঞ্চকর অনুভূতির ছোঁয়া পাবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
শতবর্ষী বটগাছ
খাগড়াছড়ি >> মাটিরাঙ্গা
খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার খেদছড়ার কাছাকাছি এলাকায় দেখতে পাবেন শতবর্ষী একটি বটগাছ। প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে এই গাছটি। মূল বটগাছটি থেকে নেমে আসা প্রতিটি ঝুড়িমূল কালের পরিক্রমায় নিজেরাই এক একটি নতুন বটবৃক্ষে পরিনত হয়েছে। স্থানীয়দের বিশ্বাস, শতবর্ষী এই বটবৃক্ষের নিচে বসে যে এর শীতল বাতাস গায়ে লাগাবেন, তিনিও শতবর্ষী হবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামগড় উপজেলা
খাগড়াছড়ি >> রামগড়
ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি যাওয়ার পথেই রয়েছ এই রামগড় উপজেলা। ছোট ছোট টিলা, পাহাড়, পাহাড়ি নদী আর পাহাড়ি বনের সবুজ দৃশ্যের এই স্থানটি আপনার মন হরণ করে নিবে। রয়েছে চা বাগান। পাহাড়ি ঢাল বেয়ে গড়ে তোলা হয়েছে চা বাগান। চাইলে থাকতে পাবেন এই স্থানটিতে। থাকার ব্যবস্থাও আছে। আর উপজাতিদের অনুরোধ করলে তারা তাদের সাথে থাকাও ব্যবস্থা করতে পাবে। আর যদি এই সুযোগটি পান তাহলে খুব কাছ থেকেই তাদের জীবন যাপনের একটু ছোঁয়া পেয়ে যাবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
চা বাগান
খাগড়াছড়ি >> রামগড়
খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় সীমানায় খাগড়াছড়ি-ফেনী সড়কের দুই পাশে বিশাল জায়গা জুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে চা বাগান। এই চা বাগানটি দেখতে আসা পর্যটকেরা ভুলে যাবেন এই স্থানটি খাগড়াছড়ি নাকি সিলেট অঞ্চলের কোন এক চা বাগান। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
বিজিবি এর জন্মভূমিঃ
খাগড়াছড়ি >> রামগড়
খাগড়াছড়ির একটি সীমান্ত শহর রামগড়। এখানেই যাত্রা শুরু হয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর। বর্তমানে যা বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড নামে পরিচিত। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের পূর্ব নাম বাংলাদেশ রাইফেলস সক্ষেপে যা বিডিআর নামে পরিচিত ছিল। এই স্থান হতেই বিডিআর এর যাত্রা শুরু হওয়ায় একে বিডিআর এর জন্মভূমি বলা হয়। ১৯৭৯ সালের ২২ জুলাই বিডিআর এর প্রতিষ্ঠা হয়। এখানের ঝুলন্ত ব্রীজ, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লেক সবকিছু মিলে মনে হবে এটি প্রকৃতির এক নির্মল পরিবেশে আপনি এসে পরেছেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ঠাণ্ডাছড়া
খাগড়াছড়ি >> খাগড়াছড়ি সদর
খাগড়াছড়ি জেলা শহরের খুব কাছেই রয়েছে এই ঠাণ্ডাছড়ি। খাগড়াছড়ি আদর্শ বিদ্যালয়ের খুব কাছ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট্ট একটি পাহাড়ি নদী। নদীতে পানির পরিমাণ বুঝে এই নদী ধরে মাত্র ৫-৮ মিনিট হাঁটলে দেখতে পাবেন একটি ছোট্ট ছড়া। দুই দিকে পাহাড়, মধ্যখানে চিকন ছড়া আর আপনার ভ্রমণকে রোমাঞ্চকর করে তুলবে। এই ছড়া দিয়ে ঘণ্টা ৩ হাঁটলেই ছড়ার শেষ মাথায় পৌঁছতে পাবেন। তবে এখানেই ছড়ার শেষ নয়। এখানে ছড়ার দুটি শাখা দেখতে পাবেন। এই ছড়াটি দেখতে হলে সকালে প্রস্তুতি নিয়ে বের হতে হবে। হাঁটার অভ্যাস থাকতে হবে। এই ছড়াটির পানি বছরের সবসময়ই অত্যন্ত ঠাণ্ডা থাকে। একারনে এটি ঠাণ্ডাছড়া নামে পরিচিত। এই ছড়াটি দেখতে যেতে হলে সঙ্গে খাবার নিতে ভুলবেন না। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
হাতির মাথা আকৃতির পাহাড়
খাগড়াছড়ি >> খাগড়াছড়ি সদর
খাগড়াছড়ি এর পেরাছড়া গ্রামে অবস্থিত একটি পাহাড় দেখতে অনেকটা হাতির মাথার মত। কয়েকটি ছোট পাহাড় পার হয়ে এই পাহাড়টিতে যেতে পারবেন। পাহাড়ের উঁচু-নিচু, আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে এই হাতির মাথা আকৃতির পাহাড়ে পৌঁছলে বাঁশের তৈরি সিঁড়ি বেয়ে এই পাহাড়ে উঠতে হবে। ঠিক যেন হাতির শুঁড় বেয়ে উপরে উঠার মতই। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন