পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


জেলাঃ ঢাকা

পুরাতন হাইকোর্ট ভবন
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

১৯০৫ সালে বাংলা ও আসামের প্রাদেশিক গভর্নরের সরকারী বাসভবন হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্মিত এই ভবনটি বর্তমানে পুরাতন হাইকোর্ট ভবন নামে পরিচিত। ভবনটির ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলী বিশেষভাবে দৃষ্টি কাড়ে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বর্ধমান হাউস
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ভবনগুলোর মধ্যে একটি ভবন এই বর্ধমান হাউস। ব্রিটিশ আমলে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়। ভবনটি নির্মাণকাল থেকে আজ পর্যন্ত এর গুরুত্ব কোন অংশেই হ্রাস পায়নি। নানাকালের ইতিহাসের এক নীরব সাক্ষী এই ভবনটি। একসময় বর্ধমান রাজারা এখানে বাস করতেন। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত পূর্ব বাংলা সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন হিসেবে ব্যবহার করা হতো এই ভবনটি। ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে ভবনটির দ্বিতীয় তলায় ভাষা আন্দোলন জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

কার্জন হল
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

১৯০৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড কার্জন এই ভবনটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। তার নামানুসারেই ভবনটির নামকরণ করা হয় কার্জন হল। ভবনটির ডিজাইন আজও খুবই দৃষ্টিনন্দন। ভবনটিতে কাঠের সিঁড়ি, নকশা করা রেলিং, ফুল-লতা-পাতা ডিজাইনও নজর কাড়ে। ভবনটির ডিজাইনে ইউরোপ ও মোঘল আমলের স্থাপত্যরীতির বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। দৃষ্টিনন্দন এই লাল রঙের ভবনটি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

গ্রিক স্মৃতিসৌধ
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে রয়েছে এই সমাধি সৌধটি। এটি হলুদ রং করা গম্বুজাকৃতির একটি ছোট ঘর। গ্রিকরা ব্যবসার জন্য এদেশে এসেছিল, কিন্তু খুব একটা সুবিধা করতে না পেরে এখান থেকে ব্যবসা গুটিয়ে চলে যায় তারা। চলে যাওয়ার পূর্বে তাদের মধ্যে যারা এদেশেই মারা গিয়েছিলেন তাদেরকে এদেশেই সমাহিত করেছিলেন। তাদের সমাধিস্থলটি কোথায় ছিল তা সঠিকভাবে না জানা গেলেও একটি সমাধি সৌধ এখনো টিকে রয়েছে। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে। ডিমিট্রিইয়াস নামে উনিশ শতকের এক গ্রিক পরিবারের স্মৃতি রক্ষার্থে এটি নির্মিত হয়েছিল বলে জানা যায়। স্মৃতি সৌধের ভিতরে কালো প্লেটে রয়েছে ১০টি মনুমেন্ট। এর মধ্যে ৬ টি গ্রিক ভাষায় এবং ৪টি ইংরেজি ভাষায় লেখা ছিল। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

তিন নেতার সমাধি সৌধ
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের টিএসসির নিকটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রয়েছে বাংলার অন্যতম ৩ নেতা শেরে-বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং খাজা নাজিম উদ্দীনের সমাধিস্থল। তারা ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্রপথিক ছিলেন। শেরে-বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৬২ সালের ৪ এপ্রিল, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ১৯৬৪ সালের ২০ অক্টোবর এবং খাজা নাজিম উদ্দীন ১৯৬৮ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরন করেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ঢাকা গেট
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

দোয়েল চত্বর এবং বাংলা একাডেমীর মধ্যবর্তী স্থানে পুরাতন হাইকোর্টের পশ্চিম পাশে রাস্তার দু'পাশে দুটি স্তম্ভাকৃতির গেট ঢাকা গেট নামে পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চ
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সন্নিকটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মুক্ত মঞ্চ দেশের বৃহত্তম মুক্তমঞ্চ। গ্রিক এম্ফিথিয়েটরের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে এই মুক্তমঞ্চটি। প্রায় ২৫০০ দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এই মুক্তমঞ্চটি ২০১১ সালের ১ জুন উদ্ভোধন করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশেই রয়েছে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি। কবির ইচ্ছানুযায়ী মসজিদের পাশেই সমাধিস্থ করা হয়। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় কবি। ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

গুরু দুয়ারা নানক শাহী
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির নিকটে শিখ সম্প্রদাদের প্রধান উপসনালয় এই গুরু দুয়ারা নানক শাহী। দিল্লীর সম্রাট জাহাঙ্গীর এর সময়কালে এটি নির্মিত হয় বলে জানা যায়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

জাতীয় জাদুঘর
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

বাংলাদেশের প্রধান ও সর্ববৃহৎ জাদুঘর এটি। জাদুঘরটি ঢাকার কেন্দ্রে শাহবাগে অবস্থিত। বর্তমান জাদুঘর ভবনটি ১৯৮৩ সালের ১৭ নভেম্বর উদ্ভোবন করা হয়। তবে ১৯১৩ সালের ৭ আগস্ট গভর্নর লর্ড কারমাইকেল ঢাকা জাদুঘর নামে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৯১৪ সালের ৬ জুলাই ড. নলিনীকান্ত ভট্টশীলকে প্রথম কিউরেটর নিয়োগ দিয়ে একই বছরের ২৫ আগস্ট দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার মধ্য দিয়ে ঢাকা জাদুঘরটির যাত্রা শুরু হয়। বর্তমান জাদুঘরটি ৪ তলা বিশিষ্ট এবং ২০,০০০ বর্গমিটার আয়তনের একটি ভবন। এতে ৪৬ টি দর্শক গ্যালারি আছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট জাদুঘর
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত প্রাঙ্গন সুপ্রিম কোর্টে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘরটিতে স্থান পেয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বিচার বিভাগের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিচার ব্যবস্থাপনা ও বিচার কার্য সম্পর্কে ধরনা দেয়ার লক্ষ্যে এই জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জাদুঘরটিতে বিচার কার্যে ব্যবহৃত ঐতিহাসিক সারঞ্জাম, আসবারপত্র, নথিপত্রসহ বিচারপতিদের বহুল ব্যবহৃত পোশাকও স্থান পেয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ভূগর্ভস্থ জাদুঘর
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

দেশের প্রথম ভূগর্ভস্থ জাদুঘর এটি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পাশে সোহরাওইয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা কমপ্লেক্সে এই জাদুঘরটি নির্মাণ করা হয়েছে। মাটির নীচে প্রায় ২৫ ফুট গভীরে এই জাদুঘরটি দ্বিতল একটি ভবন। ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সকল ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর ইতিহাস চিত্র দেখতে পাওয়া যাবে এই জাদুঘরটিতে। ২০১১ সালে জাদুঘরটির যাত্রা শুরু হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বিবি পরীর সমাধি
ঢাকা >>  লালবাগ (থানা)

লালবাগ দুর্গের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এই বিবি পরীর সমাধি। বিবি পরী ইরান দুখ্‌ত বা ইরানী কন্যা নামেও পরিচিত। বর্গাকারে নির্মিত এই ইমারতটির একটি কেন্দ্রীয় কক্ষে রয়েছে বিবি পরীর সমাধিটি। কেন্দ্রীয় কক্ষের উপর তামার তৈরি অষ্টকোণাকৃতির একটি সুদৃশ্য ও আকর্ষণীয় গম্বুজ রয়েছে। মোঘল শাসনামলে ১৬৮৪ খ্রিষ্টাব্দে লালাবাগ দুর্গের অভ্যন্তরে বিবি পরীর সমাধির উপর এই ইমারতটি নির্মাণ করা হয়। ইমারতটি পাথরের তৈরি একটি ভিত্তির উপর নির্মিত। এর নির্মাণ কাজে ভারতের রাজমহলের কষ্টিপাথর, চুনার এর বেলে পাথর, জয়পুর এর মার্বেল পাথর। কেন্দ্রীয় সমাধিটির চারপাশে একই মাপের ৪টি বর্গাকার কক্ষ আছে। সমাধি সৌধটির ৪ কোনে ৪ টি সুদৃশ্য বুরুজ আছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ফররুখ শিয়া মসজিদ/ লালবাগ শাহী মসজিদ
ঢাকা >>  লালবাগ (থানা)

ঢাকার লালবাগ থানায় এই মসজিদটি অবস্থিত। এটি বাংলায় টিকে থাকা মোঘল আমলে নির্মিত মসজিদসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বড় মসজিদ। মসজিদটি লালবাগ শাহী মসজিদ নামেও পরিচিত। মসজিদটির সংস্কার করা হলেও এরমূল নকশা এখনও ঠিক পূর্বের মতই আছে। বাংলার সুবেদার শাহজাদা আজিম উস শানের পুত্র শাহজাদা ফররুখ শিয়া ক্কর্তৃক অষ্টাদশ শতাব্দিতে (১৭০৩ - ১৭০৬ খ্রিষ্টাব্দ) নির্মাণ করেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

লালবাগ দুর্গ মসজিদ
ঢাকা >>  লালবাগ (থানা)

লালবাগ দুর্গের বিবি পরীর সমাধি সৌধের পশ্চিমে একটি উঁচু ভিতের উপর এই মসজিদটি রয়েছে। মসজিদটি আয়তাকারে নির্মিত। মসজিদের উপর একটি সুদৃশ্য বড় আকৃতির গম্বুজ রয়েছে। চার কোনে রয়েছে ৪টি অষ্টকোনাকার মিনার। মিনারগুলোর চূড়ায় ১ করে ছোট আকৃতির গম্বুজ আছে। মসজিদের পূর্ব দেয়ালে ৩টি এবং উত্তর ও দক্ষিন দেয়ালে ১ টি করে প্রবেশপথ আছে। পশ্চিম দেয়ালে আছে ৩টি মিহরাব। এটি একটি ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। বাদশাহ আওরঙ্গজেবের পুত্র শাহজাদা মুহম্মদ আজম বাংলার সুবেদার থাকাকালীন সময়ে সপ্তদশ শতাব্দিতে (১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দ) এটি নির্মাণ করেন বলে মনে করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

First  Previous  1  2  3  4  5  6  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান