পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


জেলাঃ ঢাকা

ঢাকেশ্বরী মন্দির
ঢাকা >>  ঢাকেশ্বরী রোড

বুয়েট (প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়) এর দক্ষিণে ঢাকেশ্বরী রোডে রাজধানী ঢাকার সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে প্রাচীন একটি মন্দির এই ঢাকেশ্বরী মন্দিরটি। দেয়াল ঘেরা এই মন্দিরটির পাশেই রয়েছে আরও কয়েকটি ছোট মন্দির। ধরনা করা হয় মন্দিরটি মোঘল আমলে নির্মিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ধানমণ্ডি ঈদগাহ
ঢাকা >>  ধানমণ্ডি (থানা)

রাজধানী ঢাকার ধানমণ্ডি থানার নতুন ৮নং সড়কে, যা ৭ নম্বর সড়ক নামে পরিচিত এর পাশেই এই প্রাচীন ঈদগাহ ময়দানটি রয়েছে। এটি প্রাচীর ঘেরা একটি ময়দান। ১৬৪০ খ্রিষ্টাব্দে শাহ্‌ সুজার শাসনামলে মীর আবুল কাশেম এটি নির্মাণ করেন। ঈদগাহটির প্রথম নাম ছিল মুঘল ঈদগাহ। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী আরেক নিদর্শন বড় কাটরার স্থপতিও ছিলেন মীর আবুল কাশেম। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাদুঘর
ঢাকা >>  ধানমণ্ডি (থানা)

বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর বাসাটি বর্তমানে একটি জাদুঘর। বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাষ্টের উদ্যেগে এই জাদুঘরটি নির্মিত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী সেনাসদস্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের এই বাড়িতেই হত্যা করে। এখানে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত দুর্লভ দ্রব্যাদি, ছবি রাখা আছে। ১৯৯৪সালের আগস্টে এই জাদুঘরটির উদ্বোধন করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

প্লাটিনাম জিম
ঢাকা >>  ধানমণ্ডি (থানা)

ধানমণ্ডির হাতিরপুলের হরিণখানা সোনারগাঁও রোডে ২২/২ নং এ রয়েছে এই প্লাটিনাম জিম। নাম দেখে মনে হতে পারে এটি একটি ব্যায়ামাগার। তবে এটি মূলত পাখির সংগ্রহশালা। দেশি-বিদেশি নান ধরনের, নান রঙয়ের, নানা নামের এক বিরল পাখিদের সংগ্রহশালা। বাংলাদেশে আর কোথাও এত ভিন্ন জাতের পাখির সংগ্রহ একসাথে দেখতে পাবেন না। চারদিকে পাখির কিচিরমিচির শব্দে মনে হবে যেন একটি পাখির রাজ্যে এসে পড়েছেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

এডুকেশন এক্সটেনশন মসজিদ
ঢাকা >>  নিউ মার্কেট (থানা)

রাজধানী ঢাকার নিউমার্কেটের নিকট ঢাকা কলেজের পেছনে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ভিতরে এই এডুকেশন এক্সটেনশন মসজিদটি আছে। এই মসজিদের নির্মাণ কৌশল সাধারণত প্রাক-মোঘল ও মোঘল আমলেই দেখা যেত। বাংলার ঐতিহ্যবাহী দোচালা কুঁড়ে ঘরের মত করে মসজিদটির ছাদ নির্মিত হয়েছে। মসজিদটির কোন গম্বুজ নেই। এর কার্নিশ ধনুকের মত বাঁকানো। মসজিদটিতে প্রবেশের জন্য পূর্ব দিকে একটি মাত্র প্রবেশপথ আছে। এটি নিয়াবের মসজিদ নামেও পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মরিয়ম সালেহ মসজিদ
ঢাকা >>  নিউ মার্কেট (থানা)

রাজধানী ধাকার নীলক্ষেত এলাকায় নিউমার্কেট ও বলাকা সিনেমা হলের সামান্য পূর্ব দিকে মোঘল আমলে নির্মিত এই প্রাচীন মসজিদটি দেখতে পাবেন। এটি একটি ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। মসজিদের পূর্ব দেয়ালে ৩ টি প্রবেশপথ এবং উত্তর ও দক্ষিণ দেয়ালে ১ টি করে প্রবেশপথ কয়েছে। পশ্চিম দেয়ালে আছে ৩ টি মিহরাব। মসজিদের ৪ কোনে ৪টি আটকোনাকার মিনার আছে। ১৭০৬ খ্রিষ্টাব্দে মরিয়ম সালেহ নামক এক মহিলা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন বলে জানা যায়। মসজিদের সামনে একটি বারান্দা রয়েছে, যা নির্মাণ কালে ছিল না। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বায়তুল মোকাররম মসজিদ
ঢাকা >>  পল্টন (থানা)

বিংশ শতাব্দীতে নির্মিত মসজিদ সমূহের মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় মসজিদ হচ্ছে ঢাকার পুরাতন পল্টন ও গুলিস্তানের নিকটবর্তী স্থানে অবস্থিত বায়তুল মোকাররম মসজিদ। মক্কার কাবা শরীফের অনুকরণে নির্মিত হয়েছে এই মসজিদটি। ১৯৬০ সালের ৭ জানুয়ারি তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান মসজিদটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনা করেছিলেন। মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশা প্রণয়ন করেছিলেন প্রখ্যাত স্থপতি আবুল ইসাইন থাইরানী। মসজিদটিতে ১৯৬৩ সালের ২৫ জানুয়ারি শুক্রবার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ৮ তলা বিশিষ্ট এই মসজিদ কমপ্লেক্সটি ৮.৩০ একর জায়গার উপর নির্মিত। মসজিদের প্রধান অংশের আয়তন ৬০,০০০ বর্গফুট। এটি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ডাক জাদুঘর
ঢাকা >>  পল্টন (থানা)

রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত দেশের প্রধান ডাক অফিসে (জিপিও) এই ডাক জাদুঘরটি রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় থেকে অদ্যবধি ব্যবহৃত সকল ডাকটিকেটের সংগ্রহশালা এটি। শুধু ডাকটিকেট নয় এই জাদুঘরে আরও প্রদর্শিত হয়েছে প্রাচীন আমল থেকে আজ পর্যন্ত ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের ডাকবাক্স, ডাক প্রহরীদের বর্ম, ফ্রাংকিং মেশিন ইত্যাদি। শুধুমাত্র দেশীয় ডাকটিকেট নয়, জাদুঘরটিতে স্থান পেয়েছে বিশ্বের প্রায় সকল দেশের কয়েক হাজার ডাকটিকেটও। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এই জাদুঘরটি পরিচালনা করছে। ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে অতি ক্ষুদ্র পরিসরে এই জাদুঘরটি চালু হলেও ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে এটি নতুন রূপে ঢেলে সাজানো হয়। কালক্রমে এই জাদুঘরটিতে বাংলার ঐতিহ্য, ইতিহাস ডাকটিকেটের মাধ্যমে তুলে ধরার যে প্রয়াস তা অদ্যবধি অক্ষুন্ন রেখেছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

আহল-ই-হাদিস মসজিদ
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

বংশাল চৌরাস্তায় অবস্থিত বৃহদাকৃতির একটি মসজিদ রয়েছে, এটি আহল-ই-হাদিস মসজিদ মানে পরিচিত। আহল-ই-হাদিস সম্প্রদায়ের লোকেরা এটি ব্যবহার করেন। প্রায় ৭০০০ বর্গফুটের বৃহতাকার এই মসজিদটি একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। মসজিদটি অষ্টাদশ শতকে নির্মিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নর্থব্রুক হল / লালকুঠি
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান ঢাকার ফরাসগঞ্জে তৎকালীন ভারত বর্ষের বড় লাট লর্ড ব্রুকের ঢাকা আগমনকে কেন্দ্র করে এই নর্থব্রুক হলটি নির্মিত হয়। ভবনটির রং লাল। একারনে ভবনটি লালকুঠি নামেও পরিচিত। হলটি তৎকালীন সময়ে নগর মিলনায়তন হিসেবে নির্মাণ করা হয়েছিল। নর্থব্রুক হলটি মোঘল ও ইউরোপীয় স্থাপত্য শৈলীর ছোঁয়া দেখা যায়। হলটি নির্মাণের দু'বছর পর ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে হল প্রাঙ্গণেই গড়ে তোলা হয়েছিল একটি লাইব্রেরী। ঢাকায় অবস্থানরত বাসিন্দাদের জ্ঞান চর্চার জন্য জনগনের টাকায় স্থাপিত হয়েছিল এই লাইব্রেরীটি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

রূপলাল হাউস
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

পুরনো ঢাকার ফরাসগঞ্জে অবস্থিত একটি বিশাল অট্টালিকা এই রূপলাল হাউস। উনিশ শতকে ইউরোপীয় স্থাপত্য অনুকরণে এই ভবনটি নির্মাণ করেন রূপলাল দাস ও রঘুনাথ দাস নামের দুই ভাই। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

জাতীয় শহীদ মিনার
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে নির্মিত এই স্থাপনাটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ গেট সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত। বিশ্বে ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গকারী একমাত্র দেশ হিসেবে পরিচিত এই দেশ বাংলাদেশ। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা জন্য আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী। তাদের স্মরনে প্রতি বছর এই দিনটিকে ভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বে এই দিনটি আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। এই দিনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষাভাষীরা তাদের নিজ ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজ বপন হয় এই ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই। যার ফলশ্রুতিতে ১৯৭১ সালের এক মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যামে বাংলাদেশ নামের এক নতুন দেশ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

কারতালাব খান মসজিদ/ বেগম বাজার মসজিদ
ঢাকা >>  বেগম বাজার

কারতালাব খান মসজিদটি রাজধানী ঢাকার বেগম বাজারে অবস্থিত। এ কারনে মসজিদটি বেগম বাজার মসজিদ নামেও পরিচিত। এটি একটি ৫ গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তাকারে নির্মিত মসজিদ। মুর্শিদ কুলী খান ১৭০০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৭০৪ খ্রিষ্টাব্দ সময়ের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মুর্শিদ কুলী খানের অপর নাম ছিল কারতালাব খান। তার নামানুসারেই এই মসজিদটির নামকরণ করা হয়েছে কারতালাব খান মসজিদ। তিনি বাদশাহ আওরঙ্গজেবের আমলে ঢাকার দেওয়ান হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। ইমারতটি দ্বিতল বিশিষ্ট। এর নিচতলায় তাহখানা ছিল। এবং উপরে মসজিদটির অবস্থান। মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে ৫টি মিহরাব আছে। পূর্ব দেয়ালে প্রবেশের জন্য ৫ টি পথ রয়েছে। এর প্রতিটি প্রবেশপথের দুপাশে ২টি সরু মিনার রয়েছে। দক্ষিনে রয়েছে ১টি প্রবেশপথ। এর দুপাশেও ২টি সরু মিনার রয়েছে। উত্তর দেয়ালে কোন প্রবেশ পথ নেই। তবে একটি ছোট কক্ষ রয়েছে। কক্ষটি মসজিদের ইমামের থাকার কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো বলে ধারনা করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

দিলকুশা জামে মসজিদ
ঢাকা >>  মতিঝিল (থানা)

ঢাকার রাজউক ভবনের নিকট ঢাকার অন্যতম এই প্রাচীন মসজিদটি রয়েছে। মোঘল স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত এই মসজিদটিরে অলংকরন খুবই নজরকারা। মসজিদের পাশেই রয়েছে সূফী সাধক শাহ্‌ নেয়ামত উল্লাহ (রহ) এর মাজার। ধারনা করা হয়, ১৬০৫ থেকে ১৬২৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে কোন এক সময় এটি নির্মিত হয়। এর পূর্ব নাম ছিল শাহজালাল মসজিদ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ঢাকা নগর জাদুঘর
ঢাকা >>  মতিঝিল (থানা)

ঢাকা নগর জাদুঘরটি ঢাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সামনে তুলে ধরার প্রয়াস নিয়ে প্রতিষ্ঠিত। দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন ভবনে এই জাদুঘরটি রয়েছে। জাদুঘরে ঢাকার ইতিহাস, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ দলিল ইত্যাদি সংরক্ষিত আছে। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে ঢাকায় তৈরি স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকাও এখানে দেখতে পাবেন। ১৯৮৭ সালে এই জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

1  2  3  4  5  6  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান