পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


জেলাঃ কুমিল্লা

হাসনাবাদ মঠ
কুমিল্লা >>  দাউদকান্দি

কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিকট একটি মঠ দেখতে পাবেন। এটি হাসনাবাদ মঠ। মঠটি কামারপাড়া মঠ নামেও পরিচিত। মঠটি ভূমিতে অষ্টভুজাকৃতির। এর উচ্চতা প্রায় ২৫.৬০ মিটার। বুধারাম ভূঁইয়া নামের এক ব্যক্তি এই মঠটি নির্মাণ করেন। মঠটির অভ্যন্তরে প্রবেশের জন্য দক্ষিন দিকে একটি প্রবেশপথ রয়েছে। এই স্থাপত্যটি একটি সমাধি মঠ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নূর মানিকচর জামে মসজিদ
কুমিল্লা >>  দেবিদ্বার

কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার উপজেলার নূর মানিকচর নামক একটি গ্রামে ঐতিহাসিক একটি মসজিদ নূর মানিকচর জামে মসজিদ। এটি আয়তাকারে নির্মিত একটি ছোট ধর্মীয় ইমারত। এবং ৭ গম্বুজ বিশিষ্ট। জানা যায়, নূর আহমেদ কাদেরী নামের এক পীর পঞ্চদশ শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে এটি নির্মাণ করেছিলেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বায়তুল আজগর জামে মসজিদ
কুমিল্লা >>  দেবিদ্বার

কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার উপজেলার গুনাইঘর বায়তুল আজগর জামে মসজিদ অন্যতম একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্য। একটি একটি ৭ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

চিতোড্ডা মসজিদ
কুমিল্লা >>  বরুড়া

কুমিল্লা জেলার বড়ুয়া উপজেলার চিতোড্ডা নামের একটি গ্রামে একটি প্রাচীন মসজিদ দেখতে পাবেন। মসজিদটি চিতোড্ডা মসজিদ নামে পরিচিত। মসজিদটি আয়তাকারে নির্মিত এবং ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট। একটি উঁচু প্লাটফর্মের উপর মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। মসজিদের এক শিলালিপি অনুযায়ী, মোহাম্মদ জামাল নামক এক ব্যক্তি ১৭৭৪ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

অর্জুনতলা মসজিদ
কুমিল্লা >>  বরুড়া

কুমিল্লা জেলার বড়ুয়া উপজেলার অর্জুনতলা নামের একটি গ্রামে একটি প্রাচীন মসজিদ দেখতে পাবেন। মসজিদটি অর্জুনতলা মসজিদ নামে পরিচিত। মসজিদটি আয়তাকারে নির্মিত এবং ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট। এটি দৈর্ঘ্যে ১১.৬ মিটার এবং প্রস্থে প্রায় ৬ মিটার লম্বা। মসজিদটির অভ্যন্তরে পশ্চিম দেয়ালে ৩টি মিহরাব দেখতে পাবেন। মসজিদের এক শিলালিপি অনুযায়ী, ১৭৮৮ সালে এটি নির্মাণ করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ভাউকসার জমিদার বাড়ি ও মসজিদ
কুমিল্লা >>  বরুড়া

কুমিলা জেলার বরুড়া উপজেলার গালিমপুর ইউনিয়নের ভাউকসার গ্রামে একটি প্রাচীন জমিদার বাড়ি ও মসজিদ দেখতে পাবেন। জমিদার বাড়িটি ভাউকসার জমিদার বাড়ি এবং মসজিদটি ভাউকসার মসজিদ নামে পরিচিত। ১৯০৩ সালে এই জমিদার বাড়িটি নির্মিত বলে জানা যায়। জমিদার বাড়িটির অতীত জৌলুস এখন আর না থাকলেও জমিদার বাড়ি ভবন, পুকুর ঘাট, তোরণ এর অতীতের গৌরবের কথা আজও জানান দিচ্ছে। জমিদার বাড়ির মসজিদটি একটি ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। এটি ভূমি পরিকল্পনায় আয়তাকারে নির্মিত। মসজিদের দেয়ালে ফুল, লতাপাতার নকশা ছিল। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বড় শরীফপুর মসজিদ/ কোতোয়ালী মসজিদ
কুমিল্লা >>  লাকসাম

কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার শরীফপুর গ্রামে এই বড় শরীফপুর মসজিদটি রয়েছে। মসজিদটির পাশেই নাটেশ্বর নামক একটি প্রাচীন বড় দিঘি রয়েছে। মসজিদটি ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট। মসজিদের পূর্ব দেয়ালে ৩টি প্রবেশপথ রয়েছে এবং উত্তর ও দক্ষিন দিকে ১টি করে প্রবেশ পথ রয়েছে। অভ্যন্তরে পশ্চিম দেয়ালে ৩ টি মিহরাব রয়েছে। আরতাকারে নির্মিত এই ধর্মীয় ইমারতের ৪ কোণে টি আটকোনাকারে নির্মিত বুরুজ দেখতে পাওয়া যায়। মসজিদের এক শিলালিপি অনুযায়ী, সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে মোহাম্মদ হায়াত নামক এক কোতোয়াল ১৭০৬ সালে এটি নির্মাণ করেছিলেন। একারনে মসজিদটি কোতোয়ালী মসজিদ নামেও পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নওয়াব ফয়জুন্নেসা জমিদার বাড়ি ও অন্যান্য কীর্তি
কুমিল্লা >>  লাকসাম

কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার পশ্চিমগাঁও নামক এলাকায় একটি দৃষ্টিনন্দন জমিদার বাড়ি দেখতে পাবেন। এই জমিদার বাড়িটি নবাব ফয়জুন্নেসা জমিদার বাড়ি। বিশাল জমির উপর কারুকার্যময় ৩ টি বিশালাকার ভবন রয়েছে। নওয়াব ফয়জুন্নেসার দোতলা ভবনটি বর্তমানে নওয়াব বাড়ি নামে পরিচিত। উল্লেখ্য, মানুষের কল্যানে নিবেদিত এই মহাপ্রাণ ফয়জুন্নেসার অবদানের জন্য ব্রিটিশ মহারাণী ভিক্টোরিয়া তাকে ১৮৮৯ সালে নওয়াব উপাধি দেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ভোজ রাজার দিঘী
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

বর্গাকারে নির্মিত একটি প্রাচীন জলাশয় এই ভোজ রাজার দিঘী। ভোজ বিহারের প্রায় ১২০ মিটার দূরেই রয়েছে এই দীঘিটি। ধরনা করা হয়, ভোজ বিহারে বসবাসরত বিহারবাসীদের পানির ব্যবস্থা করার জন্য এই জলাশয়টি খনন করা হয়েছিল। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

আনন্দ রাজার দিঘি/ আনন্দ বিহার দিঘী
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

আনন্দ বিহার থেকে প্রায় ১০০ মিটার পূর্বে দেখতে পাবেন একটি অতি প্রাচীন জলাশয়। প্রায় ৬৩ বিঘা জায়গাজুড়ে রয়েছে এই দিঘিটি। ধারনা করা হয় বিহারবাসীদের পানির সুব্যবস্থা করার জন্য এই দিঘীটি খনন করা হয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাধি
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

কুমিল্লা সেনানিবাসের টিপরা বাজারের নিকট এই সমাধি সৌধটি দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের স্মরণে প্রায় সাড়ে চার একর জমির উপর নির্মিত হয়েছে এই সমাধি সৌধটি। এখানে মোট সমাধির সংখ্যা ৭৩৭টি। এই সমাধিগুলোর মধ্যে ১ জন বেসামরিক ব্যক্তিসহ ২৪ জন জাপানী যুদ্ধবন্ধীর সমাধিও রয়েছে। বাকি সমাধিগুলোর মধ্যে বৃটেনের ৩৫০, ভারতের ১৭২, পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬, কানাডার ১২, অস্ট্রেলিয়ার ১২, নিউজিল্যান্ডের ৪, দক্ষিন রোড়েশিয়ার ৩, বেলজিয়ামের ১, পোল্যান্ডের ১, দক্ষিন আফ্রিকার ১, মায়ানমারের ১জন সৈনিকের সমাধি রয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

ভোজ বিহার /ভোজ রাজার বাড়ি বা ভোজ রাজার রাজ প্রসাদ
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

কুমিল্লা ক্যান্টলমেন্ট এলাকায় এ বিহারটি দেখতে পাবেন। বিহারটি স্থানীয়দের কাছে ভোজ রাজার বাড়ি বা ভোজ রাজার রাজ প্রসাদ নামে পরিচিত। আনন্দ বিহারের কাছেই রয়েছে এই বিহারটি। বিহারটি বর্গাকারে নির্মিত। এর প্রতি পাশের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৯০ মিটার। বিহারটির অভ্যন্তরে মোট ১২২ টি কক্ষের সন্ধান পাওয়া গেছে, যেগুলোতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বসবাস করত। বিহারটি খননে এর মধ্যভাগে একটি বৌদ্ধ মন্দিরের অবকাঠামো পাওয়া গেছে। এই প্রত্নস্থলটি খনেনের ফলে বজ্রসত্ত্ব বৌদ্ধ মূর্তি, লোকোত্তর বৌদ্ধ মূর্তি, রূপার মুদ্রা ইত্যাদি প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে। প্রত্নসামগ্রীগুলোর মধ্যে বজ্রসত্ত্ব বৌদ্ধ মূর্তিটি ব্রোঞ্জ দ্বারা নির্মিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

রূপবান কন্যার বিহার
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

রূপবান কন্যার বিহারটি স্থানীয়ভাবে রূপবান কন্যার বাড়ি নামে পরিচিত। ভোজ বিহার থেকে প্রায় ১৫০ মিটার উত্তরে লালমাই পাহাড়ের নিচে এই বিহারটি দেখতে পাবেন। বর্তমানে এই বিহারের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাওয়া যাবে। বিহারটি থেকে প্রাপ্ত প্রত্নসামগ্রী দশম থেকে একাদশ শতকের বলে অনুমান করা হয়। এখান থেকে প্রাপ্ত অষ্টধাতুর নির্মিত বিশালাকার ঘণ্টা বর্তমানে ময়নামতি প্রত্নতত্ত্ব জাদুঘরে সংরক্ষন করা হয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

লতিকোট মুড়া
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

কুমিল্লার কোটবাড়ির ইটাখোলা মুড়ার পূর্ব দিকে এই লতিকোট মুড়ার অবস্থান। এ মুড়ায় বৌদ্ধ ভিক্ষুদের বসবাসের কক্ষের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। ১৫ টি কক্ষ আবিষ্কৃত হয়েছে। এই বিহারটি খ্রিষ্টীয় সপ্তম থেকে দশম শতকের মধ্যে নির্মিত বলে অনুমান করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

লালমাই ও ময়নামতি পাহাড়
কুমিল্লা >>  সদর দক্ষিন

কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে এই লালমাই ও ময়নামতি পাহাড়ের অবস্থান। কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা সংলগ্নস্থান এটি। বাংলাদেশের অন্যতম বড় ও প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার পাওয়া গেছে এখানে। চন্দ্র বংশের মাতা ময়নামতির নামানুসারে এই স্থানটির নামকরণ করা হয়েছে ময়নামতি। অসংখ্য প্রাচীন কীর্তির ধ্বংসাবশেষ ও প্রত্নবস্তু যেমন - বিভিন্ন ধাতুর মুদ্রা, অলংকার, তাম্রশাসন, মূর্তি, পোড়ামাটির ফলক, সীল, তৈজসপত্র ইত্যাদি এ পাহাড় থেকে পাওয়া গেছে। এই প্রত্নস্থলটিতে বেশ কয়েকটি বৌদ্ধ ভিক্ষুদের বিহারের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। এই প্রত্নস্থলটির প্রাচীনত্ব, সভ্যতা সবদিক দিয়ে এর গুরুত্ব অনেক। অদ্যবধি, এই প্রত্নস্থলটিতে খননের কাজ চলছে। উন্মুক্ত হচ্ছে আরও অনেক তথ্য, পাওয়া যাচ্ছে অনেক প্রত্নসামগ্রীও। সেই সাথে আবিস্কৃত হচ্ছে নতুন মুড়া ও বিহার। এ যাবৎ আবিষ্কৃত বিহার ও মুড়ার মধ্যে রানীর পাহার, বৈরাগীর মুড়া, রূপবান মুড়া, আনন্দ বিহার, ফৌজ বিহার, শালবন বিহার, কোটবাড়ি মুড়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ময়নামতি-লালমাই প্রত্নস্থলের মূল আকর্ষণ এখানের বৌদ্ধ ভিক্ষুদের প্রাচীন কক্ষগুলো এবং বৌদ্ধ মন্দিরসমূহ। এসকল কক্ষ ও মন্দিরের দেয়ালের পোড়ামাটির ফলকচিত্রও পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় একটি বস্তু। এসকল পোড়ামাটির চিত্রফলকে তৎকালীন লোকজ শিল্পের প্রতিচ্ছবি, দেবদেবী, যোদ্ধা, নারী-পুরুষ, নর্তকী, হাতী, হরিণ, বানর, ঘোড়া, ময়ূর, মাছ, লতাপাতা, ফুল, সাপ ইত্যাদির চিত্র ফুটে উঠেছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

1  2  3  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান