কক্সবাজার
কক্সবাজার >>
বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী নামে খ্যাত কক্সবাজার বিশ্বের পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয় একটি স্পট। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। পাহাড়, সমুদ্র, বন, ঝর্ণা, প্রত্ন নিদর্শন আর সমুদ্রের বুকে জেগে ওঠা ছোট ছোট দ্বীপ সকল কিছুই যেন এক সঙ্গে হাতছানি দেয় এই কক্সবাজার জেলায়। এখানে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানের মোটেল। গড়ে উঠেছে অসংখ্য মার্কেট। তবে কক্সবাজার জেলা শহরের বার্মিজ মার্কেটই যেন পর্যটকদের মূল লক্ষ্য হয়ে যায়। এসকল বার্মিজ দোকানগুলোতে রাঙ্গামাটি, বান্দরবন এবং স্থানীয় রাখাইনদের তৈরি তাঁতের কাপড় পাওয়া যায়। এছাড়াও বার্মিজ লুঙ্গী, মেয়েদের রং-বেরঙের গায়ের চাদর, রাঙ্গামাটিতে তৈরি সুতার ব্যাগ, বার্মিজ স্যান্ডেল, চন্দন, নানা রকমের বার্মিজ আচার, বিভিন্ন জীব-জন্তুর হাড়ের তৈরি ফুল, শোপিস, হাতের চুড়ি, ঝিনুক-শামুকের তৈরি দ্রব্যাদি ইত্যাদি এখানে পাওয়া যায়। ঝিনুক বা শামুকে নিজের কিংবা প্রিয়জনের নামটি খোঁদাই করে নিতেও ভুলেন না এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সোনাদিয়া দ্বীপ/ প্যারা দ্বীপ
কক্সবাজার >> মহেশখালী
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার অন্তর্গত কুতুবজোম ইউনিয়নে এই সোনাদিয়া দ্বিপটি রয়েছে। কক্সবাজার শহর থেকে নৌপথে ৭ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই দ্বিপটি। ইঞ্জিনচালিত নৌকাই একমাত্র যাতায়াত ব্যবস্থা এই দ্বীপে যাওয়ার জন্য। কিছু জেলে পরিবার ব্যতিত এই দ্বীপটিতে কেউই নিয়মিত বসবাস করে না। সাগরের বিশাল বুক চিঁড়ে জেগে উঠা এই দ্বীপে প্রচুর বুনোহাঁস ও পানিহাঁসের দেখা মিলবে। শীত মৌসুমে আগমন ঘটে প্রচুর অতিথি পাখির। ঝিনুক, মুক্তা আর শামুকের প্রাচুর্যতা দেখতে পাবেন এই দ্বীপে। দেখা মিলবে অসংখ্য লাল কাঁকড়ার। সোনাদিয়া দ্বীপটি প্যারাদ্বীপ নামেও পরিচিত। এই দ্বীপের ঝাউবনটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝাউবন। ৩ দিকে সমুদ্র সৈকতে ঘিরে রাখা এই দ্বিপটির আয়তন মাত্র ৯ বর্গকিলোমিটার। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মহেশখালী দ্বীপ
কক্সবাজার >> মহেশখালী
বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয়া দ্বীপ হিসেবে পরিচিত এই মহেশখালী দ্বীপটি। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এই দ্বীপটির অবস্থান। ইঞ্জিনচালিত নৌকায় যেতে হবে এই দ্বীপটিতে। সময় লাগবে মাত্র এক থেকে দেড় ঘণ্টা। পাহাড়-সমুদ্র এই দুইয়ের এক অপূর্ব মিলন ঘটেছে এই দ্বীপে। দ্বীপটির চোখ জুড়ানো প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। দ্বীপটির পাহাড়ি বনের কলতান, সমুদ্রের গর্জন ভ্রমণকারীদের চোখ এবং মনে যেন এক প্রশান্তি এনে দেয়। এখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম তীর্থস্থান আদিনাথ মন্দির। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
আদিনাথ মন্দির
কক্সবাজার >> মহেশখালী
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার গোরঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামের মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় আদিনাথ মন্দিরটি অবস্থিত। মহেশখালী দ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্পট এই আদিনাথ মন্দিরটি। এই মন্দিরটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান। রামায়ণ অনুসারে, এই স্থানটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় তীর্থস্থান। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ বছর পূর্বে রাম-রাবণের যুগে আদিনাথের গোড়াপত্তন। মন্দির এলাকায় প্রতি ফাল্গুন মাসে কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী উপলক্ষ্যে মেলার আয়োজন করা হয়। মন্দিরটিতে তীর্থ ভ্রমণে বিভিন্ন দেশ থেকেও অনেক তীর্থ যাত্রীর আগমন ঘটে এই সময়। মন্দিরটির অভ্যন্তরে অষ্টভুজা দুর্গামূর্তি, পূজাকক্ষ, আদিনাথ বাণলিঙ্গ শিবমূর্তি রয়েছে। পাহাড়ি সবুজ পরিবেশের মধ্যে অবস্থিত এই মন্দিরটি সমতল থেকে প্রায় ২০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পাহাড়ের গাঁ বেয়ে সিঁড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে এই মন্দিরটিতে যাওয়ার জন্য। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
লামাপাড়া বৌদ্ধ বিহার
কক্সবাজার >> রামু
লামাপাড়া বৌদ্ধ বিহারটি কক্সবাজারের রামু উপজেলায় ফতেখাঁর কুল ইউনিয়নের লামাপাড়া গ্রামে অবস্থিত। বিহারটি কাঠের তৈরি। বিহারের কাঠের কারুকার্য অত্যান্ত দৃষ্টিনন্দন। এখানে আরও বৌদ্ধ বিহার রয়েছে। বিহারগুলোর মধ্যে বড় বিহারটিতে ৫টি ব্রোঞ্জের মূর্তি রয়েছে। এই বড় বিহারটি আরকান রাজের শাসনামলে আরকানরাজ আল খাঁ (১৫৮০ - ১৬৬৫) নির্মাণ করেন। এই বিহারের দুই পাশের অপেক্ষাকৃত ছোট দুটি বিহার দুয়াং নামের এক রাখাইন জমিদার অষ্টাদশ শতকে নির্মাণ করেছিলেন। বিহারটির সামনে একটি বড় পিতলের ঘণ্টা রাখা আছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামকোট বৌদ্ধ বিহার
কক্সবাজার >> রামু
কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার রামকোট নামক স্থানে এই বিহারটি দেখতে পাবেন। বিহারটিতে স্থাপিত বৌদ্ধ মূর্তিটি খুবই প্রাচীন। স্থানীয়দের মতে, মূর্তিটি খ্রিষ্টপূর্ব সময়ের হতে পাবে। জনশ্রুতি আছে, বিহার ও মূর্তিটি সম্রাট অশোক নির্মাণ করেছিলেন। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, ভগবান বুদ্ধ এই স্থানে পদার্পণ করেছিলেন। এ কারনে, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের জন্য বিহারের এই স্থানটি একটি পবিত্রস্থান। পাহাড় ঘেরা অরণ্যের মধ্যে এই মন্দিরটির অবস্থান বলে পর্যটকদের একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটে পরিনত হয়েছে এই বিহারটি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সীমা বিহার
কক্সবাজার >> রামু
কক্সবাজার জেলার রামু থানার ফতেখাঁ এর কুল ইউনিয়নে এই সীমা বিহারটি দেখতে পাবেন। আনুমানিক চারশত বছর পূর্বে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রামকোট হিন্দু মন্দির
কক্সবাজার >> রামু
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম একটি তীর্থ স্থান এই রামকোট হিন্দু মন্দির। কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার রামকোট নামক স্থানে এই মন্দিরটি দেখতে পাবেন। সীতা বনবাসের সময় এখানে কিছুদিন ছিলেন বলে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশ্বাস। ১৪৯৪ সালে এই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় বলে অনুমান করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সাফারি পার্ক
কক্সবাজার >> চকরিয়া
কক্সবাজার জেলার চকোরিয়া উপজেলার ডুলহাজরায় দেশের অন্যতম এই সাফারি পার্ক অবস্থিত। এটি দেশের প্রথম সাফারি পার্ক। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কের পাশেই এই সাফারি পার্কটি অবস্থিত। এটি বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের এক অভয়ারণ্য। প্রতিটি প্রাণীর স্বাধীনভাবে বিচরণের জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা বেষ্টনী। এখানে তৈরি করা হয়েছে পর্যটন টাওয়ার। শীত মৌসুমে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষা সফর ও পিকনিকের জন্য এই স্থানটিতে ছুটে আসে। প্রায় ৯০০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই সাফারি পার্কটি গড়ে তোলা হয়েছে। পর্যটন রাজধানী নামে খ্যাত কক্সবাজার জেলা শহর থেকে এই সাফারি পার্কটির দূরত্ব প্রায় ৫০ কিলোমিটার। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
টেকনাফ
কক্সবাজার >> টেকনাফ
কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে এই টেকনাফ উপজেলাটি রয়েছে। এখানের মাথিনের কূপ, কমলা রাণীর দিঘী, নাফ নদী, শাহ পরীর দ্বীপ এসকল কিছুই পর্যটকদের কাছে অতি আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট। কক্সবাজার থেকে এর যাতায়াতের ব্যবস্থাও ভাল। কক্সবাজার থেকে সরাসরি বাস চলাচল করে এই উপজেলায়। চাইলে মাইক্রোবাস কিংবা প্রাইভেট কার ভাড়া করতেও যেতে পারবেন। বাংলাদেশের সর্বদক্ষিনের স্থান সেন্টমার্টিন দ্বীপে যেতে হলে এই টেকনাফ থেকে যেতে হবে। এখান থেকে পর্যটনের লঞ্চ চলাচল করে। এই উপজেলার সিমান্তের নাফ নদী বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে দু'ভাগে ভাগ করেছে। নদীতে দুই দেশের নৌকাই নিজ নিজ দেশের পতাকা উড়িয়ে চলাচল করছে। দুই দেশের নৌকায় গঠনও ভিন্ন। টেকনাফে রয়েছে একটি বার্মিজ মার্কেট। এখানে মায়ানমারের অনেক কিছুই পাওয়া যায়। বার্মিজ মার্কেটের আচার বিশেষ করে পর্যটকদের নিকট অতি লোভনীয় একটি দ্রব্য। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
শাহ পরীর দ্বীপ
কক্সবাজার >> টেকনাফ
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরং ইউনিয়নে রয়েছে এই শাহ পরীর দ্বীপটি। দ্বীপটির পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে নাফ নদী। এই নদী বাংলাদেশ ও মায়ানমার এই দুটি দেশকে বিভক্ত করেছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
জালিয়ার দ্বীপ
কক্সবাজার >> টেকনাফ
কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ-মায়ানমার সিমান্তে নাফ নদীর মধ্যখানের একটি ছোট্ট দ্বীপ এই জালিয়ার দ্বীপ। এটি পর্যটন প্রেমীদের জন্য অন্যতম একটি বিনোদনের স্পট। এখানে পাহাড়-নদী-দ্বীপের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে নাফ ট্যুরিজম পার্ক। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ছেঁড়া দ্বীপ
কক্সবাজার >> টেকনাফ
কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের বুকে জেগে ওঠা একটি ছোট দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এই সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই ছোট্ট দ্বীপটি। এই দ্বীপটি মূলত সেন্টমার্টিন দ্বীপের একটি অংশ। জোয়ারের সময় দ্বীপটি সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বলে এটিকে ছেঁড়া দ্বীপ বলা হয়। জোয়ারের সময় সেন্টমার্টিন থেকে এখানে আসতে হলে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় আসতে হবে। কিন্তু ভাটা চলাকালীন সময়ে সেন্টমার্টিন থেকে হেঁটেই এখানে আসা যায়। তবে, জোয়ার-ভাটার সময় না জানা থাকলে সেন্টমার্টিন থেকে এখানে হেঁটে না আসাই ভাল। আকস্মিক জোয়ারের সময়ের মধ্যে পড়লে সমুদ্রের পানিতে ভেসে যেতে পাবেন। খুব ছোট্ট এই দ্বীপটির আয়তন ৩ কিলোমিটারের চেয়েও কম। তবে জোয়ার-ভাটার সাথে এর আয়তনের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। রাতে এই দ্বীপে থাকার কোন অনুমতি নেই। তাই আপনাকে এই দ্বীপে ঘুরতে আসতে চাইলে এমনভাবে আসতে হবে, যেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পরপরই এখান থেকে চলে যেতে পারেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সেন্টমার্টিন দ্বীপ / নারিকেল জিঞ্জিরা
কক্সবাজার >> টেকনাফ
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ এই সেন্টমার্টিন দ্বীপটি। অনেকের নিকট এই স্থানটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত। দ্বীপটিতে প্রচুর নারিকেল গাছ থাকায় এর নাম নারিকেল জিঞ্জিরা বলা হয়। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের বুকে জেগে ওঠা একটি ছোট দ্বীপ এই সেন্টমার্টিন। কক্সবাজারে ঘুরতে আসা পর্যটকদের অন্যতম একটি পছন্দের স্থান এই সেন্টমার্টিন দ্বীপটি। শীত মৌসুমে বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সাগর উত্তাল না থাকায় এই সময়টিই সবচেয়ে উপযুক্ত সময় এই দ্বীপটি ভ্রমনের জন্য। ছোট্ট এই দ্বীপটিতে চাইলে থাকতেও পারবেন। থাকার জন্য এখানে গড়ে তোলা হয়েছে বেশ কয়েকটি ভাল মানের হোটেল। দ্বীপটির রাতের পরিবেশ অত্যান্ত মনোরম। বিশেষত চাঁদনী রাতে। চারপাশে বিশাল জলরাশি আর সমুদ্রের ঢেউ অন্য রকম এক অনুভূতি সৃষ্টি করবে। রাতে ঘুরতে পারবেন এই দ্বীপের সৈকতে। ছোট্ট এই দ্বীপের খুব কাছেই রয়েছে আরও একটি ছোট্ট দ্বীপ, যেটি ছেঁড়া দ্বীপ নামেই পরিচিত। সেন্টমার্টিন থেকে এই ছোট্ট দ্বীপে যেতে হলে ইঞ্জিলচালিত বড় নৌকায় যাওয়াটাই ভাল হবে। এই ছেঁড়া দ্বীপে রাতে থাকার অনুমতি নেই। সেন্টমার্টিন দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার। চাইলে সম্পূর্ণ দ্বীপটি পায়ে হেঁটে ঘুরেই দেখতে পারবেন। জোয়ার-ভাটার সময় দ্বীপটির আয়তনে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। চারদিকের বিশাল জলরাশি এবং মধ্যভাগে জেগে উঠা এই দ্বীপটিতে একবার বেড়াতে আসলে পুনরায় ছুটে আসতে মন চাইবে। ভাগ্য ভাল থাকলে টেকনাফ থেকে পর্যটন জাহাজে করে এই দ্বীপটিতে যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন ডলফিনের লাফালাফি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মাথিনের কূপ
কক্সবাজার >> টেকনাফ
কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় মাথিনের কূপ নামের একটি কূপ দেখতে পাবেন। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৮০ কিলোমিটার। টেকনাফের রাখাইন জমিদার ওয়াংথিনের আদুরে কন্যা মাথিন এবং পুলিশের এসআই ধীরাজ ভট্টাচার্জের প্রেমের নীরব সাক্ষী এই মাথিনের কূপটি। টেকনাফ উপজেলার থানার নিকট এই কূপটি রয়েছে। মাথিন প্রতিদিন থানার সামনে অবস্থিত এই কূপ থেকে পানি নিতে আসতো, এসময় থানার এসআই ধীরেজের সাথে ধীরে ধীরে প্রণয়ে জড়িয়ে পড়ে। একসময় তাদের এই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। জমিদার তার আদুরে কন্যার সুখের কথা চিন্তা করে বিয়েতে মত দেন। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তা গোত্র ও আভিজাত্যের কথা চিন্তা করে বিয়ের পূর্বে ছুটি নিয়ে সেখান থেকে কলকাতায় চলে যায়। জমিদার কন্যা মাথিন সেই শোকে সারা জীবন অবিবাহিত থেকে কষ্ট পেতে পেতে একসময় মারা যায়। এরপর থেকে এই কূপটির নামকরণ করা হয়েছে মাথিনের কূপ। কূপটি আজও মাথিনের প্রেমের স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন