রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ
ঢাকা >> মিরপুর (থানা)
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা এদেশের বহু বুদ্ধিজীবী হত্যা করে এখানে ফেলে রেখেছিল। নিহিত বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এখানে নির্মিত হয়েছে একটি সুন্দর স্মৃতিসৌধ। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও কমপ্লেক্স
মেহেরপুর >> মুজিবনগর
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস এবং স্বাধীন বাংলাদেশ এই দুটি কথার সাথে অবিচ্ছেদ্য এক নাম মুজিবনগর। মেহেরপুর জেলা হতে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দক্ষিন-পশ্চিমে মুজিবনগরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে রয়েছে এই মুজিবনগর কমপ্লেক্স। এখানে রয়েছে 'কাহিনী ভাস্কর্য' নামে সাতটি ভাস্কর্য। সাতটি ভাস্কর্যগুলো হলো - ৭ মার্চের ভাষণ, পাক বাহিনীর নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহন, গার্ড অব অনার, সেক্টর কমান্ডারদের বৈঠক এবং রেসকোর্স ময়দানে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণ। এছাড়াও 'এক নজরে বাংলাদেশ' নামের আর একটি ভাস্কর্য রয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের ভৌগলিক-ঐতিহাসিক, মানবিক, নদনদী, প্রাকৃতিক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বাগানের দক্ষিন-পশ্চিম পাশে রয়েছে ২৩ ফলকবিশিষ্ট স্মৃতিসৌধ। এই ২৩ উদীয়মান সূর্যের প্রতিকৃতিতে নির্মিত। জাতীয় ঐতিহ্য এবং ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের পর থেকে জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামের সাথে মিল রেখে নির্মাণ করা হয়েছে এই ২৩টি ফলক। ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এই ২৩ বছরের এক একটি বছরের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক এই ২৩টি ফলক। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
জাগ্রত চৌরঙ্গী
গাজীপুর >> গাজীপুর সদর
মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে নির্মিত দেশের প্রথম ভাস্কর্য এটি। গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর-চান্দনা চৌরাস্তায় এই ভাস্কর্যটি দেখতে পাবেন। ভাস্কর্যটির উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট। ১৯৭১ সালে এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়। জাগ্রত চৌরঙ্গী ভাস্কর্যটির ভাস্কর আব্দুর রাজ্জাক। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণার
গাজীপুর >> গাজীপুর সদর
মুক্তিযুদ্ধের বেশ কিছু দুর্লভ আলকচিত্র এবং পোর্ট্রেট নিয়ে ১৯৯৯ সালে গড়ে তোলা হয়েছে এই মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণারটি। গাজীপুর জেলার সদর উপজেলার বোর্ড বাজারস্থ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাসে দেখতে পাবেন এই মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণারটি। এখানে বাংলাদেশের জনক এবং বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিনেরও বেশ কিছু দুর্লভ আলোকচিত্র সংরক্ষণ করা হয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন