কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
পটুয়াখালী >> কলাপাড়া
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা ইউনিয়নে দেখতে পাবেন সাগরকন্যা খ্যাত এই কুয়াকাটা সমুদ্রের সৈকতটি। প্রায় ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকতটি। এই সৈকত থেকে সকালে সূর্যোদয় এবং সন্ধ্যার আকাশের সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন। সৈকতের আশেপাশেই আছে ফাতরার চর, ক্র্যাব (কাঁকড়ার) চর, আশার চর, দুবলার চর, গঙ্গামতির চর, কাউনিয়ার চর, সোনার চর, ফিস ল্যান্ড। এসকল চর যেন এক একটি ছোট্ট দ্বীপ। এসকল স্থানে যেতে হলে আপনাকে ভাড়া করতে হবে ট্যুরিষ্ট বোট। সমুদ্র সৈকতের কাছেই রয়েছে কয়েকটি ট্যুরিষ্ট সেন্টার। সেখান থেকেও পেতে পারেন যাবতীয় তথ্য। চাইলে তাদের ব্যবস্থাপনায় ঘুরে দেখতে পাবেন কুয়াকাটা ইউনিয়নের সকল পর্যটন স্পট। কুয়াকাটায় থাকার জন্য বেশ কয়েকটি ভাল হোটেল, মোটেল রয়েছে। চাইলে এগুলোর যে কোন একটিতে পূর্ব হতে বুকিং দিয়ে আসতে পারেন।
সাগরকন্যা কুয়াকাটায় আসতে হলে ঢাকা থেকে সরাসরি বাসযোগে আসতে পারবেন। অথবা লঞ্চযোগে ঢাকা থেকে পটুয়াখালী এসে সেখান থেকে বাস কিংবা অন্য যে কোন যানবাহনে এখানে আসা যাবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সোনাকাটা সমুদ্র সৈকত/সোনারচর ইকোপার্ক
বরগুনা >> তালতলি
এটি একটি ছোট্ট সমুদ্র সৈকত। বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলায় সমুদ্র তীর ঘেঁষে রয়েছে এই সৈকতটি। প্রায় ২ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সমুদ্র সৈকতটি এখন অনেকটাই নিরব এবং কোলাহমুক্ত একটি পরিবেশ। সৈকতের তীরে সবুজের সমারোহ পর্যটকদের মুগ্ধ করবে। এখানে থাকার ব্যবস্থা নেই, একারনে এই সৈকতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের দিনে এসে দিনেই ফিরে যেতে হবে। সমুদ্রের গর্জন এবং নিরিবিলি পরিবেশে পাখির কলরবে এখানে ঘুরতে আসা অতিথিরা হারিয়ে যাবেন আপন এক পরিবেশে। স্থানটি সোনারচর ইকোপার্ক নামেও পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
লালদিয়া বন ও সমুদ্র সৈকত
বরগুনা >> পাথরঘাটা
বরগুনা জেলার তালতলি উপজেলার সোনাকাটা সমুদ্র সৈকতের মতই কোলাহমুক্ত একটি স্থান পাথরঘাটা উপজেলার এই লালদিয়া বন ও সমুদ্র সৈকত। সবুজের বেষ্টনী এই বনের পাশ দিয়ে রয়েছে সমুদ্র সৈকতটি। এই স্থানটিও পর্যটকদের নিকট খুব পরিচিত না হওয়ায় তেমন সংখ্যক লোকেদের ভিড় দেখা যায় না। এখানে রাতে থাকার ব্যবস্থা নেই বলে পর্যটকদের দিনে এসে দিনেই ফিরে যেতে হবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
হরিণঘাটা বন ও সৈকত
বরগুনা >> পাথরঘাটা
বনের হরিণকে যদি কাছ থেকে দেখতে চান, তবে সুন্দরবনের বিকল্প হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই স্থানটি। পাশেই রয়েছে সৈকত। সাগরের বিশাল ঢেউ এর কলতান আর বনের পাখিদের কলরব, সেই সঙ্গে বুনো হরিনের মায়াবী চোখের চাহনি আর ছুটোছুটি এসব কিছুই দর্শনার্থীদের মন ছুঁয়ে যাবে। সৈকতটি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে লালদিয়ার চর নামে পরিচিত। বনটিতে শুধু হরিণ নয়, আরও দেখতে পাবেন বানর, বন বিড়াল, বন্য সাপ ইত্যাদি। হরিণঘাটা বনটি অনেকের নিকট ফাতরার বন নামে পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
চট্রগ্রাম >> পতেঙ্গা (থানা)
পর্যটকদের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্পট এই পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটি চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাহাড় আর সমুদ্রের বিশাল জলরাশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে বারবার। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
কট্টালী সমুদ্র সৈকত/ জেলে পাড়া সমুদ্র সৈকত
চট্রগ্রাম >> পাহাড়তলী (থানা)
চট্টগ্রাম শহরের নিকটে কট্টালী নামক স্থানে রয়েছে একটি আকর্ষণীয় সমুদ্র সৈকত আছে। অনেকের কাছে এটি জেলে পাড়া সমুদ্র সৈকত নামেও পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
পারকী সমুদ্র সৈকত
চট্রগ্রাম >> আনোয়ারা
পারকী সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত। কর্ণফুলী নদীর মোহনায় এই সৈকতটি রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এই সৈকতটি পারকীর চর নামেই পরিচিত। এটিকে মিনি সমুদ্র সৈকত বললেও ভুল হবে না। এই সৈকতে রয়েছে বিস্তীর্ণ এক ঝাউবন। ১৯৯৩-১৯৯৪ সালে বন বিভাগ এই অঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাকে সামুদ্রিক ঝড়ের কবল থেকে রক্ষার জন্য প্রায় ৮০ একর বিস্তীর্ণ একালায় ঝাউবনের একটি প্রকল্প হাতে নেয়। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে এটি পরিনত হয় এক আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পটে। পর্যটকদের আনাগোনা বাড়তে থাকলে এখানে ধীরে ধীরে গড়ে উঠে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল, খাবারের হোটেল, ফাস্ট ফুডের দোকান। চাইলে কিনতে পাবেন ঝিনুক-শামুকের তৈরি নানা ধরনের সাজসজ্জার উপকরন, পরিধেয় বস্ত্র সামগ্রী। এই সমুদ্র সৈকতের যাত্রা পথে পাহাড়, সবুজ বন আপনাকে মুগ্ধ করবে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
সেন্টমার্টিন দ্বীপ / নারিকেল জিঞ্জিরা
কক্সবাজার >> টেকনাফ
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ এই সেন্টমার্টিন দ্বীপটি। অনেকের নিকট এই স্থানটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত। দ্বীপটিতে প্রচুর নারিকেল গাছ থাকায় এর নাম নারিকেল জিঞ্জিরা বলা হয়। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের বুকে জেগে ওঠা একটি ছোট দ্বীপ এই সেন্টমার্টিন। কক্সবাজারে ঘুরতে আসা পর্যটকদের অন্যতম একটি পছন্দের স্থান এই সেন্টমার্টিন দ্বীপটি। শীত মৌসুমে বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সাগর উত্তাল না থাকায় এই সময়টিই সবচেয়ে উপযুক্ত সময় এই দ্বীপটি ভ্রমনের জন্য। ছোট্ট এই দ্বীপটিতে চাইলে থাকতেও পারবেন। থাকার জন্য এখানে গড়ে তোলা হয়েছে বেশ কয়েকটি ভাল মানের হোটেল। দ্বীপটির রাতের পরিবেশ অত্যান্ত মনোরম। বিশেষত চাঁদনী রাতে। চারপাশে বিশাল জলরাশি আর সমুদ্রের ঢেউ অন্য রকম এক অনুভূতি সৃষ্টি করবে। রাতে ঘুরতে পারবেন এই দ্বীপের সৈকতে। ছোট্ট এই দ্বীপের খুব কাছেই রয়েছে আরও একটি ছোট্ট দ্বীপ, যেটি ছেঁড়া দ্বীপ নামেই পরিচিত। সেন্টমার্টিন থেকে এই ছোট্ট দ্বীপে যেতে হলে ইঞ্জিলচালিত বড় নৌকায় যাওয়াটাই ভাল হবে। এই ছেঁড়া দ্বীপে রাতে থাকার অনুমতি নেই। সেন্টমার্টিন দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কিলোমিটার। চাইলে সম্পূর্ণ দ্বীপটি পায়ে হেঁটে ঘুরেই দেখতে পারবেন। জোয়ার-ভাটার সময় দ্বীপটির আয়তনে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। চারদিকের বিশাল জলরাশি এবং মধ্যভাগে জেগে উঠা এই দ্বীপটিতে একবার বেড়াতে আসলে পুনরায় ছুটে আসতে মন চাইবে। ভাগ্য ভাল থাকলে টেকনাফ থেকে পর্যটন জাহাজে করে এই দ্বীপটিতে যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন ডলফিনের লাফালাফি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
বড়ঘোপ সমুদ্র সৈকত
কক্সবাজার >> কুতুবদিয়া
কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নে দেখতে পাবেন একটি সমুদ্র সৈকত। এটি বড়ঘোপ সমুদ্র সৈকত নামে পরিচিত। সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য ২০ কিলোমিটারেরও বেশী। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ইনানী সমুদ্র সৈকত
কক্সবাজার >> উখিয়া
কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় এই ইনানী সমুদ্র সৈকতটি রয়েছে। কক্সবাজার সদর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই সৈকতটি। এটি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকেও আকর্ষণীয় একটি স্পট। এই সৈকতের একদিকে বিস্তীর্ণ জলরাশি অন্যদিকে পাহাড় আর সবুজের সমারোহ আপনাকে মুগ্ধ করবে। রয়েছে অসংখ্য প্রবাল পাথরের সমারোহ। দেখতে পাবেন প্রচুর শৈবালও। সেই সঙ্গে বন্যপ্রাণী, পাখির কলরহ এবং সমুদ্রের কলতান সবকিছু মিলে আপনাকে নিয়ে যাবে প্রকৃতির নিজস্ব এক ভুবনে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন