পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান


কীর্তিপাশা জমিদারবাড়ি
ঝালকাঠী >>  ঝালকাঠী সদর

ঝালকাঠি জেলার সদর উপজেলার কীর্তিপাশায় এই জমিদার বাড়ীটি রয়েছে। জমিদার বাড়ীর সাথেই রয়েছে একটি প্রাচীন দুর্গা মন্দির। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নলডাঙ্গা রাজার বাড়ি
ঝিনাইদহ >>  কালীগঞ্জ

ঝিনাইদহ থেকে প্রায় ১০ মাইল দক্ষিণে নলডাঙ্গায় দেখতে পাবেন একটি প্রাচীন রাজবাড়ি। রাজা ইন্দ্রনারায়ন এই জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন বলে জানা যায়। সপ্তদশ শতাব্দির শুরুতে বিষ্ণুদাস হাজরা নামক এক ব্রাহ্মণ এখানকার জমিদারী লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি রাজা উপাধি পান। রাজা ইন্দ্রনারায়ন ছিলেন এই বংশের একজন বিখ্যাত ও প্রতাপশালী রাজা। তিনি এখানে পঞ্চরত্ন মন্দির নামে একটি মন্দিরও নির্মাণ করেছিলেন। ধারনা করা হয়, জমিদার বাড়িটি ষোল শতকে নির্মিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

মালদুয়ার জমিদার বাড়ি / রাজা টংকনাথের রাজবাড়ী
ঠাকুরগাঁও >>  রাণীশংকৈল

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে মালদুয়ার নামক স্থানে রয়েছে রাজা টংকনাথের রাজবাড়ীটি। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুলিক নদী। ইতিহাসসূত্রে জানা যায়, উনিশ শতকের প্রথম দিকে এই জনপদটি ছিল মালদুয়ার পরগনার অন্তর্গত। রাজা টংকনাথ চৌধুরীর স্ত্রীর নাম ছিল জয় রামা শঙ্করী দেবী। রানীর নামানুসারে পরবর্তীতে এই স্থানটির নামকরণ করা হয় রানীশংকৈল। জমিদার বাড়িটি একসময় খুবই জাকজমজ এবং কারুকার্যপূর্ণ ছিল। রাজবাড়িটি প্রায় শত বছর পূর্বে নির্মিত হলেও আধুনিকাতার ছাপ দেখতে পাওয়া যায়। রাজবাড়ির মেঝে একসময় মার্বেল পাথরে আচ্ছাদিত ছিল, তবে বর্তমানে তা দেখে বোঝার উপায় নেই। রাজবাড়ীটি অনেকটা অযত্নে পড়ে থাকলেও এর নির্মাণ কৌশল এবং বিশালত্ব আজও কালের সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। রাজবাড়ীটিতে অসংখ্য কক্ষ দেখতে পাওয়া যায়। জনশ্রুতি আছে, এই রাজবাড়ীটির মাটির নিচে একটি কামরা আছে, যেখানে রাজাদের ধন-সম্পদ আজও লুকায়িত রয়েছে।
জমিদার বাড়ি থেকে প্রায় ২০০ মিটার দক্ষিনে অতি প্রাচীন একটি মন্দির দেখতে পাবেন। এটি রামচন্দ্র (জয়কালী) মন্দির। ধারনা করা হয় এই মন্দিরটি রাজবাড়ির চেয়েও প্রাচীন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

জগদ্দলে রাজা ধিরেন্দ্রনাথের রাজবাড়ী
ঠাকুরগাঁও >>  রাণীশংকৈল

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার সীমানা এলাকায় রয়েছে জগদ্দলে রাজা ধিরেন্দ্রনাথের রাজবাড়ীটি। এলাকাটি ভারত-বাংলাদেশ সীমানা এলাকার খুব কাছাকাছি। অত্যন্ত জীর্ণ অবস্থায় টিকে রয়েছে এটি। তবুও পর্যটকদের হাতছানি দিচ্ছে এই রাজবারিতি। প্রায় প্রতি নিয়তই উল্লেখ্য সংখ্যক পর্যটক আর ইতিহাস প্রেমীদের পদচারনা পরছে স্থানটিতে। উপজেলা সদরের কাশিপুর ইউনিয়নে এই রাজবাড়ীটির অবস্থান। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নর্থব্রুক হল / লালকুঠি
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান ঢাকার ফরাসগঞ্জে তৎকালীন ভারত বর্ষের বড় লাট লর্ড ব্রুকের ঢাকা আগমনকে কেন্দ্র করে এই নর্থব্রুক হলটি নির্মিত হয়। ভবনটির রং লাল। একারনে ভবনটি লালকুঠি নামেও পরিচিত। হলটি তৎকালীন সময়ে নগর মিলনায়তন হিসেবে নির্মাণ করা হয়েছিল। নর্থব্রুক হলটি মোঘল ও ইউরোপীয় স্থাপত্য শৈলীর ছোঁয়া দেখা যায়। হলটি নির্মাণের দু'বছর পর ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে হল প্রাঙ্গণেই গড়ে তোলা হয়েছিল একটি লাইব্রেরী। ঢাকায় অবস্থানরত বাসিন্দাদের জ্ঞান চর্চার জন্য জনগনের টাকায় স্থাপিত হয়েছিল এই লাইব্রেরীটি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

রূপলাল হাউস
ঢাকা >>  বাংশাল (থানা)

পুরনো ঢাকার ফরাসগঞ্জে অবস্থিত একটি বিশাল অট্টালিকা এই রূপলাল হাউস। উনিশ শতকে ইউরোপীয় স্থাপত্য অনুকরণে এই ভবনটি নির্মাণ করেন রূপলাল দাস ও রঘুনাথ দাস নামের দুই ভাই। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

চামেলী হাউস
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকার হাইকোর্ট ভবনের উল্টোদিকে শতবর্ষী এই স্থাপনাটি রয়েছে। ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে ইংরেজদের কুটিরের আদলে এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছিল। অদ্যবদি এটি পূর্বের ন্যায়ই রয়েছে। নির্মাণকালীন সময় থেকে এর কোন পরিবর্তন ঘটে নি। বর্তমানে এটি সিরডাপের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

নিমতলী প্রাসাদ ও তোরণ / দেউরী
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

এশিয়াটিক সোসাইটির নিকট তিনতলা বিশিষ্ট একটি পুরাতন ইমারতের পূর্ব দিকে নিমতলী প্রাসাদের তোরণটি রয়েছে। প্রাসাদটি বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত। তবে, এখনও এর কিছু অংশ প্রাসাদটির অস্তিত্ব জানান দেয়। প্রাসাদ ও তোরণটি ১৭৬৫ খ্রিষ্টাব্দে কিংবা এর কাছাকাছি কোন এক সময়ে নির্মিত বলে অনুমান করা হয়। ব্রিটিশ আমলে নায়েব নাজিরদের থাকার জন্য এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারনা করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

পুরাতন হাইকোর্ট ভবন
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

১৯০৫ সালে বাংলা ও আসামের প্রাদেশিক গভর্নরের সরকারী বাসভবন হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্মিত এই ভবনটি বর্তমানে পুরাতন হাইকোর্ট ভবন নামে পরিচিত। ভবনটির ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলী বিশেষভাবে দৃষ্টি কাড়ে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

বর্ধমান হাউস
ঢাকা >>  রমনা (থানা)

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ভবনগুলোর মধ্যে একটি ভবন এই বর্ধমান হাউস। ব্রিটিশ আমলে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়। ভবনটি নির্মাণকাল থেকে আজ পর্যন্ত এর গুরুত্ব কোন অংশেই হ্রাস পায়নি। নানাকালের ইতিহাসের এক নীরব সাক্ষী এই ভবনটি। একসময় বর্ধমান রাজারা এখানে বাস করতেন। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত পূর্ব বাংলা সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন হিসেবে ব্যবহার করা হতো এই ভবনটি। ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে ভবনটির দ্বিতীয় তলায় ভাষা আন্দোলন জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন

1  2  3  4  5  6  7  8  9  Next  Last  



পর্যটন বাংলাদেশ - বাংলাদেশ ভ্রমণ - বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান