শালবন
দিনাজপুর >> নবাবগঞ্জ
দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে একটি শালবন দেখতে পাবেন। স্থানীয়ভাবে এই শালবনটি 'পঞ্চবটীর বন' নামে পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
শালবন
দিনাজপুর >> বীরগঞ্জ
দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে ভোগনগর নামের ইউনিয়নে একটি শালবন দেখতে পাবেন। স্থানীয়ভাবে এই শালবনটি 'সিংড়া শালবন' নামে পরিচিত। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ফাতরার বন
পটুয়াখালী >> কলাপাড়া
সুন্দরবনে যারা ঘুরতে যাননি, তারা সুন্দরবনের বিকল্প হিসেবে ঘুরতে আসতে পারেন এই ফাতরার বনটিতে। পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা ইউনিয়নে দেখতে পাবেন বনটির একাংশ। ফাতরার বনটি সুন্দরবনের পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি বন। সুন্দরবনের পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বন হলো এই ফাতরার বন। এটি এই বনের স্থানীয় নাম। এটির মূল নাম টেংরাগিরি বনাঞ্চল। বনাঞ্চলটি বরগুনার তালতলী উপজেলা এবং পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকত এই দুই স্থান ব্যাপী বিস্তৃত। বনটির আয়তন প্রায় ১৩৬৪২ একর। এখানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি ইকোপার্ক। অনেকেই আবার এই স্পটটিতে পিকনিক করার জন্য যান। এই স্থানটিতে যেতে হলে আপনাকে ভাড়া করতে হবে ট্যুরিস্ট বোট। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
কুয়াকাটা ইকোপার্ক / ঝাউবন
পটুয়াখালী >> কলাপাড়া
পটুয়াখালী জেলার পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের কাছে বিশাল এক এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই কুয়াকাটা ইকোপার্ক। রয়েছে একটি পিকনিক স্পটও। সারিসারি ঝাউবনের মাঝে রাস্তা দিয়ে হাঁটলে মনে হবে যেন প্রকৃতি আপনার আগমন উপলক্ষে তৈরি করে রেখেছে একটি প্রাকৃতিক রাজপথ। ইকোপার্কটিতে তৈরি করা হয়েছে একটি কৃত্রিম লেক, যেখানে আপনি প্যাডেল বোটে করে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। পার্কটি ঘুরে দেখতে পাবেন রং-বেরঙের নানা জাতের পাখি। ইকোপার্কটি ঘুরতে চাইলে আপনাকে কুয়াকাটা সৈকত থেকে আরও ২ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে।
ইকোপার্কটি দেখতে হলে কুয়াকাটা থেকে মোটরবাইকে করে আসতে পারবেন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
ফাতরার বন
বরগুনা >> তালতলি
সমুদ্রের মহনা ঘেঁষে গড়ে ওঠা একটি বন এই ফাতরার বন। বরগুনা উপজেলার তালতলী উপজেলায় অবস্থিত হলেও এখানে আসার সবচেয়ে সহজ পথ হল পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা সৈকত থেকে। এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে অবস্থিত বেশ কিছু ট্যুরিষ্ট গাইড সংস্থা এই স্থানটিতে ঘুরিয়ে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করে থাকে। তবে নিজেও নৌকায় করে এখানে আসা যাবে। গহীন অরণ্যে ঘুরে বেড়াতে চাইলে এখানে আসতে পারেন। বনে পাখিদের কলরব পর্যটকদের সত্যিকারের বন-ভ্রমনের আনন্দ এনে দিবে। ফাতরার বনের এক প্রান্তে সমুদ্র তীরে উপভোগ করতে পারবেন লাল কাঁকড়ার ছুটোছুটি। এসকল কাঁকড়া ঘরতে গেলে দেখবেন হটাৎ করেই তারা মাটির গর্তে চলে গেছে। এই বনে পর্যটকদের বসার জন্য তৈরি করা হয়েছে কংক্রিটের ব্রেঞ্চ। সবমিলে উপভোগ করতে পারবেন এখানের পরিবেশকে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক
মৌলভীবাজার >> বড়লেখা
মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় দেখতে পাবেন এই ইকোপার্কটি। দেশের প্রথম ইকোপার্ক এটি। বড়লেখা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে এই ইকোপার্কটির অবস্থান। দেশের জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে এই স্পটটি অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্পট। এখানেই দেখতে পাবেন দেশের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত। পাহাড়ি ঝর্ণাধারা, বন সব মিলিয়ে এক অনন্য পর্যটন স্পট এই মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক। ইকোপার্কটিতে বেশ কিছু বন্যপ্রাণীও রয়েছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্ট
মৌলভীবাজার >> কমলগঞ্জ
এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের নিকট এই রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টটি হতে পারে এক অনন্য স্পট। শুধু বন ঘুরে দেখাই নয়, এখানে রয়েছে একটি অনিন্দ্য সুন্দর জলপ্রপাত। রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টটি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। এই বনটি এবং জলপ্রপাত দেখতে হলে একজন স্থানীয় গাইড অবশ্যই সঙ্গে নিতে হবে। পাহাড়ের উঁচুনিচু পথ, পাথুরে বুনোপথ, ঝিরিপথ আর পদে পদে রয়েছে কিছুটা ঝুঁকি। এমনই এক পরিবেশে ভ্রমন পর্যটকদের মনে রোমাঞ্চকর এক অনুভূতি এনে দিবে। পর্যটকদের জন্য এই স্থানটি ভ্রমনের সবচেয়ে ভাল সময় হলো বর্ষাকাল। কারন এই সময়ই এই বনের মাঝে অবস্থিত হামহাম জলপ্রপাতটির পূর্ণ যৌবন থাকে। বনে শুধু হামহাম নয় দেখতে পাওয়া যাবে আরও দেশ কয়েকটি ছোট ছোট ঝর্ণা। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
মৌলভীবাজার >> কমলগঞ্জ
প্রায় ১২৫০ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার কিছু অংশ জুড়ে রয়েছে এই উদ্যানটি এই বনের ভেতর লাউয়াছাড়াপুঞ্জি এবং মাগুরছড়াপুঞ্জি নামের দুটি গ্রাম রয়েছে। এখানে খাসিয়া নৃগোষ্ঠীর বসবাস। ঘুরে দেখতে পারেন এই গ্রাম দুটি। দেখতে পাবেন খাসিয়া সম্প্রদায়ের জীবন-জীবিকার চিত্র। লাউয়াছাড়া জাতীয় উদ্যানে চাইলে রাতেও থাকতে পারেন। এখানে রয়েছে দুটি ইকো-কটেজ। বিলুপ্ত প্রায় Hoolock hoolock প্রজাতির উল্লুক দেখতে পাবেন এই উদ্যানে। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি একটি মিশ্র চিরহরিৎ বন। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
মধুটিলা ইকোপার্ক
শেরপুর >> নালিতাবাড়ি
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ি উপজেলার পুরাগাঁও ইউনিয়নে এই ইকো পার্কটি রয়েছে। এটি ভারতের সীমান্ত ঘেঁষে অবস্থিত একটি অবকাশ কেন্দ্র। শেরপুর জেলা শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে এই অবকাশ কেন্দ্রটি। প্রায় ৩৮০ একর জায়গা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে এই ইকোপার্কটি। প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়াতে চাইলে এটি হতে পারে একটি আকর্ষণীয় বিনোদন স্পট। এখানে কটেজ আছে, তবে তা ব্যবহার করতে চাইলে পূর্বে থেকে শেরপুর জেলা প্রশাসক এর নিকট হতে অনুমতি নিয়ে নিতে হবে। ইকোপার্কটিতে বিরল ও বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ দেখতে পাবেন। রয়েছে একটি মিনি চিড়িয়াখানা, মিনি শিশুপার্ক, ৬৫ ফুট উচ্চতার ওয়াচ টাওয়ার। প্যাডেল বোটে করে ঘুরে বেড়াতে পারেন পার্কের লেকটিতে। রয়েছে বিভিন্ন বন্য প্রাণীর আকর্ষণীয় ভাস্কর্য। শীত মৌসুমে পিকনিক স্পট হিসেবে এটি খুবই জনপ্রিয় একটি স্পট। এখানে রয়েছে 'ওয়াচ টাওয়ার'। এই টাওয়ার থেকে এক নজরে দেখে নিতে পারেন ইকোপার্কটি। তবে যেদিকেই তাকাবেন না কেন, চারদিকেই সবুজ এর বিচরণ চোখে পড়বে। পার্কটির কৃত্রিম হ্রদে ঘুরতে চাইলে সেখানে প্যাডেল বোটের ব্যবস্থা রয়েছে। উচু-নিচু পাহাড় আর সবুজের এই সমারহে যদি ঘুরে আসতে চান, তবে ঢাকা হতে সরাসরি গাড়ী ভাড়া করে আসতে পারবেন এখানে। অথবা শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলায় এসে সেখান থেকে মোটরসাইকেল কিংবা অটোরিকশা বা সিএনজিতে করেও এই পার্কটিতে যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে এই স্পটটির দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন
রাতারগুল
সিলেট >> গোয়াইনঘাট
বাংলাদেশের আমাজান নামে খ্যাত এই রাতারগুল বনটি যদি দেখতে চান তবে আপনাকে যেতে হবে সিলেট থেকে বেশ কিছু দূরে। সিলেট জেলার গোয়াইলঘাট উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে এই বনটি রয়েছে। বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট (Swanp Forest)বা জলাবন এটি। বনের ভেতরে রয়েছে একটি বিল। বনটি ঘুরে দেখতে হলে আপনাকে অবশ্যই নৌকাযোগে ঘুরে দেখতে হবে। পাহাড়ী বনের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে বারবার হাতছানি দিবে যদি একবার এই বনটি ঘুরে যান। বনটির আয়তন প্রায় ৩৩২৫ একর। বিশ্বে এই ধরনের বন আছে ২২টি। এর মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যে যে দুটি দেশে এই ধরনের বন রয়েছে তার মধ্যে একটি বাংলাদেশে রয়েছে। সিলেটের বিখ্যাত শীতলপাটির মূল উপাদান মুর্তার এক বড় সংগ্রহশালা এই বনটি। এই বনের ভেতর যতই যাবেন, ততই বনের গভীরতা বাড়তে থাকবে। এমনও স্থান রয়েছে যেখানে সূর্যের আলো ঠিকভাবে পৌছতে পারে না। এই বনটির ভেতরে ভ্রমনের সময় মনে হবে, আপনি বিশ্বখ্যাত আমাজান বনের গহীনে চলে এসেছেন। স্থানটি সিলেট সদর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে। শীতকালে এই বনটি শুকনো অবস্থায় থাকে। তাই, এই বনে ভ্রমনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হলো বর্ষাকাল। বর্ষাকালে এই বনের গাছগুলির অর্ধেকই থাকে পানির নিচে। পর্যটকদের জন্য এখানে থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে।
সিলেট শহর থেকে যেকোন যানবাহনেই এখানে যাওয়া যাবে। সিলেট শহর থেকে গোয়াইনঘাট উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়ন পর্যন্ত যাতায়াত করার ব্যবস্থা করেছে। ...... সম্পূর্ণ অংশ পড়ুন